* १९ চন্দ্রক্ষাস্থ । fবধি নিদাৰুণ এমন হইলে । কত অপযশ মমকপালে লিখিলে। আমার অধিক আর মিবুদ্ধি না হয়। নারীর যেমন দৃদ্ধি আমার তা নয় । তিলোত্তমা বলেছে মিলিল এখন । দানপত্র খানি চপয়্যা লইলে তখন । তবে কি ধনের দণওয পুনঃ করে এসে । আপনি রয়েছি বদ্ধ আপনার দোষে অনিয়া সকলে ধন রাখ্যাছি ভাণ্ডারে । কেমনে এখন আমি কহিব-পিতারে । ভাবিয়া চিন্তিয়া সাধু ম্ৰিয়মাণে রয় । কিশোরীমোহন তারে পুনৰ্ব্বার কয়। উত্তর না কর কেন সাধুর নন্দন। বদন মলিন দেখি এ জার কেমন । বুঝিতে ন। পারি জামি তোমার চরিত । শেষেত্তে ঘটাও দেখিহিতে বিপরীত । বুঝি আমি সেই ৰূপ অনুভব করি । আমার স. হিত তুমি করিব চাতুরী । ধৰ্ম্মপথে থাকাভাল সাদৃরনন্দন কদাচনা করিবে অধৰ্ম্ম আচরণ। মৃদ্ধস্বরে ধীরেং সাধুস্থত কয়- এখন কেমন অঞ্জ কর মহাশয় । যেন দাতব্য করেছ বন সদয় হুইয়া । পুনৰ্ব্বার সেইখন চাহ ফিরাইয়া । যেমন বং শতে জন্ম রাজার তনয়। তার উপযুক্ত কথা কথন এ নয় । অতিধৰ্ম্মশীল তুমি সরল হৃদয় । জাঞ্জিত জনার প্রতি অতি দয়াময় । আমাংর করিয়! দয়া প্রাণে বাচাইলে । পুনবার দিরা ধনু সরম রাখিলে । তোমার প্রসাদে দেশে অt. সেছি'এথন । নহে উদাসীন হইয়া কগ্নিতাম ভ্রমণ । এত খদি ছিল মনে কেননা করিলে । আকাশে তুলিয়া কেন পাDBB BBB S BBDD BBB BB BBBB BBBB S কেমনে এখন অস্ত দিল হে তোমারে । পিতার সাক্ষাতে আমি কহিতে নায়িল। বরঞ্চ গরজ খেয়ে পরাণ তুঞ্জিৰ । কিশোরীমোছন বলে সাধুর নন্দলৈ । আমি ষে দিয়াছি ধন জানিলে কেমনে । ভাগ্যবস্তু তোমারে ধে দেখিয়া সুজন । গচ্চিত রেখেছি আমি অtটডিঙ্গা ধন । দিতাম তোমারে যদি গ্ৰন্থ তেয়াগিয়া। দানপন্ন খানি তবে প্ৰাইতে ফিরিয়া । ধৰ্ম্ম স্থায় নাহি হয় সাধুরন্দন। পাইয়া পরের ধন এত লোভ
