বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:চন্দ্রকান্ত.pdf/১৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ ক ৬ চঞ্জস্ট্রাপ্ত । মন, দেহু মোর আটডিঙ্গ ধন। খেজমতগার শুন,সদাগরে ডাকে অনে,শুনিতে পুজের গুণাগুণ । বাণিজ্যেতে গিয়াছিল সদাগরি করে এলো, ভারি ভুরি ভাঙ্গিব এখন । দানপত্র পুড়াইর,যত বিবরণকব,মোহিনীর সাজ দেখাইব । বস্ত্র জাদি স্বাভরণ, গলার গড়ান স্তন, বৰ্ত্তমান রাখেছি সেসব চিত্রcয়খ। মোর নারী, তার ধৰ্ম্ম নষ্ট করি, প্রাণভয়ে ধন দিলে মোরে । সে ধন রাখিয়া ঘরে, রমণী দিবে জামারে, তাহে দৃেথি ফাকি দেহ ফিরে । সবারে কর কৌতুক, হাসাব স্তোমার মুখ, ধিক ধিক কহিলে সকলে । এসব প্রকাশ হবে,বড় লজ্জা পাৰে তলে, রমণীবে আনহ নহিলে। শুনিয়া সাধু কুমার, বাক্য মুখে নাহি অবিজ্ঞান হত ব্যাকুল হৃদয় । কিছু না করে উত্তর: শুকাইল ওষ্ঠাধর, চিত্রের পুস্তুলি প্রায় রয় । কাতর দেখিয়া পতি, ড্রপ তিলোত্তম। সতী, কহিতেছে ন! ভাবিহ আর । কিশোরীমোহন নই, আমি তব নারী হুই, বুঝিলাম ক্ষমতা তোমার । কেন আর খেদাম্বিত, হয়ে আছ বিষাদিত, অপখি মেলি কহনা হে কথা। আপনাব দোষে নাথ, অপমান হইলে এত, মনোড় ’খে আছ হে সৰ্বথা । চন্দ্রকন্তরায় কয়, কেন আর মহাশয়,কাটাঘায় দিতেছ লবণ বিশ্রাম কর”আপনি, খুজিয়া আনি রমণী, হয়েছ উতলা এত কেন । আমি তোমার কাছেতে, অপরাধী নানা মতে, পড়ে আছি ইঙ্গিতের তলে । কি শক্তি আছে আমার, অামি যে তোমাৰু ধার, সুধিতে নারিব কোন কালে । তিলোত্তম। বলে শুন, ওহে সাধুর নন্দন, ভয়ে জ্ঞান হারাইল নাকি । তোমার সাক্ষাতে এই আমি যে রমণী হই, দেখ ভূমি প্রকাশির অণথি । সহচরী ততক্ষণ,অানে বস্ত্র অভরণ,তিলে। হুম। নিজ মূৰ্ত্তি ধরে। কিশোরীমোহন বেশ, সকল ত্যজিয়া শেষ, বস্ত্র অভরণ অঙ্গে পরে । কুচদ্বয় কাচলিতে, বান্ধ্যা“ছিল লুকাইতে, থসাইল লহার বন্ধন । রচিয়া ত্রিপদীছন্দ, চন্দ্রকান্তে লাগে ধন্ধ, গেীক্লাস্ত করয়ে রচন ।