চন্দ্রকান্ত । শতক্ষঞ্চ রাবণ বধ । ধুয়: , রাম পতিতপাবন হয়ে যদি না তারে । তারকত্রহ্ম নাম তবে কেহ নাহি লবে জারে । বিভাণ্ডক মুনিবাক্য শুনি ধৰ্ম্ম সুত । দ্রৌপদীর পানে চাহি হল দুঃখযুক্ত । শক্তি ঋষি মুনি নামে সেই স্থানে ছিল। যুধিষ্ঠির প্রতি তবে কহিতে লাগিল । বিভাণ্ডক মুনি বাক্য না শুন রণদন । দ্রৌপদী সঙ্গেতে লহ করিয়া যতন । সাধ্য। পতিব্ৰতা সতী হয় যে রমণী । বিপদে উদ্ধার করে আমি ভাল জানি । প্রত্যয় ন হয় যদি ধৰ্ম্মের নন্দন । অধ্যাক্স মতের কিছু শুন রামায়ণ । রাবণ বধিয়া রাম আইলেন ঘরে ; রঞ্জিচক্ররর্তী হন অযোধ্যানগরে 1} রামেরে দেখিতে যত আইল মুনিগণ আশীৰ্ব্বাদ করি সবে বসিল। তখন। মুনিগণ জিজ্ঞাসে যুদ্ধের সমাচার। রামচন্দ্ৰ কহেন করিয়া অহঙ্কার । রাবণ সমান বীর নাহিক সংসারে । বহু যুদ্ধ করি অমিমারিয়াছি তারে । দেবাসুর সকলেতে করে তারে ভয় জামি যেই যুদ্ধে তে ই করি পরাজয় । শুনিয়া রামের কথা কহে মুনিগণ । পৌরুষ করিছ রাম মারি দশনম || শতক্ষন্ধ রাবণে জিমিতে যদি পার । তবেত ংলা রাম করিব তোমার ; এত বলি মুনিগণ করে নগমন ; শর্তস্কন্ধ মারিতে রামের হৈল মম | সাজ সাজ বলিয়া পড়িয়া গেল রৰ । ভল্লুক বানর নর সাজিলেক সব । হস্তু মান জাম্বুবান প্রধাম বানর। রামচন্দ্র সাজিলেন চারি সহোদর। সৈন্য কোলাহলে সীত হইয়। চিন্তিত । রামচন্দ্র নিকটেবত হুন উপনীত । জিজ্ঞাসা করেন কেন সৈন্য কোলাহল । তদন্ত শুনিব তার বিবরণ বল। এত যুদ্ধ করিয়াছ না জ্ঞাঙ্গিল সাধ । পুমৰ্ব্বার কেন আর বাড়াস্ত প্রমাদ । sীরাম বলেন সীতা শুনহ কারণ । শভক্ষঞ্চ রাষণের খধিব জীবন ; রামের বচন শুমি সীতাদেৰী কয় । শর্তস্কন্ধ রাবণ তোমার বধ্য নয়। সংগ্রামে তাহকে ভূমি জিৰিতে মা
