* চঞ্জকান্ত । চক্ষু দুইশত যে দেখিতে ভয়ঙ্কর। পৰ্ব্বত সমান শতস্কন্ধের শরীর। দেখিয় রামের সৈন্ত হইল অস্থির । একবার গতক্ষন্ধ যে দিকেতে চায় । সে দিকের সৈন্য সব পলাইয়া যায়। তবে রঘুনাথ বথ লইয়া কৌতুকে । যুঝিবারে যান শতঙ্ক ন্ধেক সম্মুখে 11র মেরে দেখিয়া হাসি শতক্ষন্ধ কয় । আমি যে কারব যুদ্ধ সমযোগ্য নষ । ছাওয়াল বয়স তোর নাহি কোন জ্ঞান । যুদ্ধ কি করিবি মিছা হারাইবি প্রাণ। খ্রীরাম বলেন ওরে শুন শতানন । বীর মধ্যে আমি তোরে না করি গান 1 জায়,শেষ দেখি তোর নিকট মরণ । সেই হেতু হইয়াছে মুম আগমন । ক্রোধে কম্পমান হৈল শুনি শতা. নন । ছুইশত চক্ষু রাঙ্গা বিকট দশনন। রণমধ্যে দৰ্প করি হুহুঙ্কার ছাড়ে । ভযঙ্কর শব্দে সবে মূৰ্চ্ছা হয়ে পড়ে। অসীতা বলিয়া রাম হৈলা অচেতন । অসীতার কাপ সীতা ধ বেম তখন । পমাব প্রবন্ধে গৌরীকান্ত বিরচন । বধ্যজনে বধিতে সীতার হৈল মন । ধুয়া । রণে কে আলোরে ভয়ঙ্করী। হেব মহারাজরণ ত্যজ এ নহে সামান্য নারী । অঙ্গে ভূষণ কিৰে শোভিত, ঘোরঘন মাঝে যেন তড়িত, পদাম্বুজে জলি মধু লোভিত, হইয়া ক্ষুধিত গুঞ্জরে ফিরে । লোলরসন দশনে লগ্ন, খরতর অসি করেতে তীক্ষ ঘোরৰপিণী রণেতে মগ্ন, বিগত অম্বর দিগম্বরী । গলিত কেশ বপু প্রকাগু, গলে দোলে হার মনুজ মুগু, যেন হুতাশন রণে প্রচণ্ড হয় জ্ঞান বুঝি স্তমেরু গিরি। ঘূর্ণিত লোচন দেখিতে ত্রাস, প্রলয় পবন সম নিশ্বাস, রণরঙ্গিণী মৃত্যুম্ছ হাস,করিছে বিনাশ च्टळूद्व भांख्नि II नटश् भांत्रूयौ नरश् चळूतैौ नभांमा দেবের মহে এ নারী / গৌরীকাপ্ত ভণে জগদীশ্বরী “চল ষায়ে বামীর চরণে ধরি । লহ লহ রসনা যে বিগলিত কেলী । চতুৰ্ভুজ বিবসন।
