চন্দ্রকান্ত । ২৩ যাহার খুঁখেতে সুখ তার দেখে ছুঃখ । ব্যাকুল হয়েছি প্রাণে বিদরিছে বুক । বচন,নীহিক মুখে মউনে রছিলে । অসন ত্যজিয়া কেন ভুমেতে ৰসিলে iা কেনছে এমন হলে বুঝিতে না পারি। অভিপ্রায় আমি এই অনুভব করি । অন্তঃপুর মধ্যে তুমি থাকহে সতত । শ্বশুরঠাকুর তাহে হইয়া বিরত। ডাকিয় তোমারে কিছুকহে কুবচন। বিষাদিত বুঝি নাথ ভtহার কারণ । চন্দ্রকান্ত ৰলে তবে শুন লো সুন্দরি । হৃদয় বিদরে তোরে কহিতে না পারি । বদন কহিতে চায় প্রাণে মানা করে । কইওন। এখন আমি আছি কলেবরে । সেই হেতু রহিয়াছি হইয়া মউন । কেমনে কহিব হেন নিষ্ঠুব বচন । কে জানে এমন হবে হরিষে বিষাদ । বাণিজ্যে যাইব বিধি সাধিল বিবাদ হিত উপদেশ কথা কত বুঝাইল । অঙ্গীকার করিয়ছি যাইতে হইল । মাতাস্থানে আইলাম হইয়। বিদায় । তোমারে কহিতে,কথা মুখে ন যুয়ায় । বিদেশে যাবেন কান্ত করি অনুমান চিন্তিত হইয় রামা হারাইল জ্ঞান । মিনিষ নাহিক দেখি প্রকাশ নয়ন । চিত্রের পুক্তলি প্রায় রহিত বচন। ক্ষণেক বিলম্বে তবে পাইয় চেত ন শিরে জ্ঞাঘাত হানি করয়ে রোদন। হেন কুবচন মাখ কেমনে কহিলে নিদয় হইয়া শেল বুকেতে হানিলে । অখির পলকে জামি হারাই যে জনে । তাহার বিচ্চেত্বে প্রাণ বাৰ্চিবে কেমনে । আমি চকোরিণী প্রায় ভূমিত হে শশী । কোথায় যাইবা মোরে করির উদাসী । সুজন চতুর ভূমি বুদ্ধের সাগর । তোমাকে কি বুঝাইব নাহি অগোচর। স্বামী রমণীর ধাতা স্বামিধন অতি। পতি বিনে যুবস্ট্রর নাহি অন্তগতি । জামারে রাখিয়া এক বাণিজ্যে বাইৰে । ফেমনে আমার মম প্রৰোধ মানিৰে । যাইতে না দিব নাথ ধরিছে চরণে । দয়া নাহি হয় শুধ দেখিয়া এ জমে । যদি হে যাইবে মোরে করি প্রত্নারং গরল করিয়া পানীড়াল্লিৰ জীবন | চন্দ্রৰাপ্ত বলে একি ঠেকিলাম দার + ভাল জাসি
