રજ চন্দ্রকস্তি ! মার দেশে কি বল তা শুনি । কোটালের মাম। বলে শুম কর্ণধার। ঘাটের রক্ষক থাকি আমি থানাদার । কি কারণে অtসিয়াছ কহিলা স্বৰূপে । তদন্ত জানিয়! আমি কব গিয়t ভূপে শুনিয়া ভূপতি তবে কি দেন উত্তর । পুনর্বার অসি তেছি তোমার গোচর। কৰ্ত্তব্য যা হয় তবে বুঝিয়া করিবে এখন ঘাটেতে ডিঙ্গা লাগাতে নাfরবে। এতেক শুনিয়। তবে সাধুরনদিন । কহিতে লাগিল তারে মধুর বচন । বাঙ্গালা মুলুকে বাস বাণিজ্যের আশে । সদাগরী কfরতে এসেছি এই দেশে । ডাক চোর নfহ মোর হই মহাজন । রাজার নিকটে গিয়া কহবিবরণ । কোটালের মাম। তবে বুঝিয়া কারণ । শীঘ্ৰগতি যায় সেই ভূপতিসদন । প্রণাম কfরয়। তবে কয় নৃপবরে । বাণিজ্য করতে এক আটল সদাগরে ৷ সাত ডিঙ্গ সঙ্গে তার দ্রব্য নানা জাতি । রজত কাঞ্চন কত হীরা লাল মতি । সদাগর করিবেক বাসনা অস্থ রে ; তব অtঞ্জ। হয় যদি প্রবেশে নগরে । দৈখিব সে সদাগর বলে নৃপবর । শীঘ্ৰগতি অীন গিয়। অামার গোচর | শুনি কোটালের মামা পুনৰ্ব্বার যায়। সাধুর সাক্ষাতে সব সংবাদ জানায় । ভূপতি নিকটে চল সাধুর নন্দন । তোমারে যাইতে তাঞ্জ। করিল রাজন । সাধু বলে সুপ্রভাত হইল এখন । গুজরাট পতিরে করিব দরশন । এসেছি তোমার দেশে কিছুই ন৷ জানি । কি নাম রাজার মোরে বল দেখি শুনি । কহিতে লাগিল তবে শুন চন্দ্ৰকান্ত। ভীমসেন নামে রাজা বড় পুণ্য বন্ত । দুষ্টের দমন করে শিষ্টের পালন । সুখেতে আছয়ে ভাল যত প্রজাগণ ॥ এত শুনি সাধুসুত আনন্দিত হয়। বিরচিত গৌরীকান্ত সারদা সদর । " ۰۰ به চন্দ্রকাস্তের গুজরাট নগরে প্রবেশ এবং পতিনিন্দ । ধুন্ধ। কিৰূপ হেরিয়া হরিল জ্ঞান। জাসিয়াছে ঝুড়িপতি ছাড়ি নিজ স্থান ॥
