á ९ চন্দ্রীকান্ত । র্যয় ক্ষুধা । আধার সহিত পান অকৰ্ত্তব্য স্কুধ ষদবধি কীননে কুসুম চয় কলি ! তদবধি তাহে মধু নাহি পিয়ে অলি । সময়ে সকল ভাল শুনহে মিশ্চিত । অসময়ে জানিবা সে হিতে বিপরীত । শীতে সুধা বম বহ্নি গ্রীষ্মেতে তা নয় বসন্তে ভ্রমণ পথ বর্ষাতে কে কয় । হত্যাই হউক মেনে হাস নাহি লাজ ! ক্ষীণ আমি ক্ষমাকর ক্ষেপ পারা কায । প্রথমেতে হেন চৰ্য্যা শুনি নাই কভু ! আজি ঘর কালি পদাড় ভাব প্রভু। চন্দ্রকান্ত বলে ইথে না হইবে গাপ । সুধাংশুবদনী শীঘ্র শান্ত কর তাপ । ধনী বলে পায়ে পড়ি সে কি এত মধু । গণিকাতো নহি নাথ হই কুল বন্ধু । কান্ত বলে যে কহ সে কহ প্রাণপ্রিয়া । রক্ষাকর বিপ রীত রতি দশন দিয়া !! নইলে তাহ মরি আহা নাহি বাচি আজি । শ্রান্ত কান্ত শান্ত হও হইলাম রাজি। লাজের দুয়ারে ধনী ভেঙ্গায় কপাট । প্ৰবৰ্ত্ত প্রকৃত কর্ঘ্যে তবু নানা ঠাট। বিগলিত জম্বনে সঘনে বেণীদোলে । যেন পুর্ণশশী পূর্ণ শশী করে কোলে । অদ্ভুত চরিত্র চিত্ত মধ্যে নাগে ধন্ধ। প্রফুল্ল কমলে অল পিয়ে মকসুদ। চকের খপ্পলে প্রেম আলিঙ্গন করে । বিকচ কমলে চাদে বারি বিন্দু করে বাসনা মনের পূর্ণ তুর্ণ রসে ক্ষম । মুখে মন্দবুদ হাস বাস পরে স্নাম । শিথিল অনঙ্গ রস পুলকিত হিয়া । হস্তপদ ধো ত করে বাহিরেতে গিয়া । পুনরপি শয্যায় বিয়াজে দোহে রঙ্গে । দোহে সমিরণ করে দোহাকার অঙ্গে ৷ পর স্পর রঙ্গে অঙ্গে লেপয়ে চন্দম । হেসে হেসে উভয়ত মুখ বিলোকন | রজনী দেখিয়া শেষ রাজার নন্দিনী । সাধুর নন্দনে ধনী সাজায়ে মোহিনী । অলক তিলক ভালো তা লেতে সিন্দুর । বেণী বিনাইয়। বান্ধি দিলেক চিকুর । কর্ণে কর্ণফুল দিল নাসায় বেসর. জকলঙ্ক শশিপ্রায় প্রকাশে ভূধর নানাবিধ অন্তরণ পরায় কৌতুকে । গালার গড়ন স্তন বসাইল বুকে । যতীন কাচলি দিয়া জাটার বান্ধিল ।
