চন্দ্রকান্ত । হিক ভার পাই সম্বৎসরে । জাছে কি না আছে প্রাণে সেই ভয় করি । তাহার ভাবনা অামি সদা ভেবে মরি | পদ্মাবতী ব2ল তার শুন বিবরণ । গুজরাটপুরে গিয়া আছয়ে সেজন।। ভীমসেন নামে রাজা তাহার কুমারী । চিত্ররেখা নাম ধরে পরম সুন্দরী । চির বিবহিণী তারে দেখিয়া দুঃখিনী । চন্দ্রকাস্তে মিলাইয়া দেয় গোয়ালিনী । বস্ত্র অভরণ দিয়া সাজায় রমণী । মোহিনী বলিয়া নাম রাখে গোয়ালিনী । অণপন নাতিনী বলি সম্পর্ক ঘটায় । চিত্ররৈথা নিকটেতে রাখে নিয়া তায় । উভয়ের মজে মন উভষের প্রতি । রমণীর বেশে কান্ত করিয়াছে স্থিতি । তোমার মোহন এবে ইইয়ামোহিনী । কৌতুকে আছয়ে ভাল লইয়। কামিনী । সাধুকে করিয়া বশ হরিয়াছে জ্ঞান | চিত্ররেখা না দেখিলে বাচে নাকে প্রাণ । পিতা মাত রমণীরে নাহি পড়ে মনে । নিবাস কোথায় তার কিছু নাহি জানে n তোমার পতির শুন এই ব্যবহার । অসিবার পথ জমি নাহি দেখি তার । পস্মার শুনিয় কথা তিলোত্তম। কয়। কি আছে উপায় মাত৷ কহিৰ! নিশ্চয় ! পদ্মা বলে যদি বাক্য কর অঙ্গীকার । চন্দ্রকান্তে আনিবারে তবে বুঝি পার। তৈলঙ্গ দেশের রাজা বিজয় কেশর। কুলে শীলে কীৰ্ত্তি যশে ধৰ্ম্মেতে তৎ পর , কিশোরীমোহন নামেরাজার ভনয় । চিত্ররেখা সহিত বিবাহ তার হয় । সবে এক পুত্র দূরদেশ অতিশয় । তেকারণে তদবধি উদ্দেশ না লয়। তাহার কারণে সদা ছুঃখী রাজা রাণী । না আসে জানাত। কস্ত হইল যৌবনী । পুরুবের বেশ তুমি করিয়া ধারণ। চিত্ররেখা পতি হও কিশো. রীমোহন । রাজার কুমার ভোরে সুন্দর সাজিবে । রমণী বলিয়। কেহ চিনিতে নারিবে । দিলাম তোমারে বর জানিবে মিশচয় । পয়ার প্রবন্ধে, বৈদ্য গৌরীকাছে কয় | ধুয়া । ভজ শিব শঙ্কর শিরোপরি গঙ্গে। প্রবল ত
