পাতা:চিঠিপত্র (অষ্টাদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

— সেই ছন্দেই মানুষের সৃষ্টি মানুষের ইতিহাস অমরতা লাভ করে। ಧ್ಧಿ বেরিয়েছেন। পশ্চিমের সভ্যতা মনে করছিল, তার শক্তি তার নিজেরই ভোগ, নিজেরই সমুদ্ধির জন্যে— সে আমি তুমির ছন্দকে একেবারে মানে নি— কিছুর পর্যন্ত সে বেড়ে উঠল—মনে করল সে বেড়েই চলবে— এমন সময়ে ছন্দের অমিল ঘোচাবার জন্যে হঠাৎ একমুহূৰ্ত্তেই মায়ের প্রলয় অনুচর এসে হাজির ৷ এখন কান্না, আর বক্ষে করাঘাত। ইতি ১৬ই আশ্বিন ১৩২৫ {১৫ আশ্বিন ১৩২৫] তোমার ভানুদাদা ○Q ৯ অক্টোবর ১৯১৮ { শান্তিনিকেতন ] " কে ন ন ন ললে আমার আর ঝগড়া চলতেই পারে না। মাঝে মাঝে ঝগড়া করবার একটা উপলক্ষ্য পেলে মনটা খুসি হয়ে ওঠে— কেননা নিশ্চয় জানি সে ঝগড়া বেশ ভাল রকম করেই মিটে যাবে। নইলে যেখানে জানি ঝগড়াটা সত্যিকার ঝগড়া সেখানে আমি বড় ঘোষ নে। তাই লোকের কাছ থেকে অনেক সময় অনেক গল খেয়েচি কিন্তু জবাব দিই নে। কেন না সেখানে জবাব দেওয়াই হার, সেখানে রাগ করাই লজ্জা। কিন্তু রাণুতে ভানুতে যখন ঝগড়া চলবে তখন আমি খুব কসে জবাব দেব, সহজে হার মানব না। ö>