পাতা:ছন্দ - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
৩৮
ছন্দ
৩৮

৩৮ ছন্দ

গাষাণ মিলায়ে যায় গায়ের বাতাসে র মধ্যে য়ে কতট। ফাক আছে তা যুতাক্ষর বসালেই টের পাওয়া যায়। পাষাণ মৃছিয়! যায় গায়ের বাতাসে ভারি হল না। পাষাণ মৃষ্ছিয়া যায় অঙ্গের বাতানে

এতেও বিশেষ ভিড় বাড়ল না। পাবাণ মুছিয়। যায় অঙ্গের উচ্ছাাসে এও বেশ সহ হয়। সংগীত তরঙ্গি উঠে অঙ্গের উচ্ছণীসে এতেও অত্যন্ত ঠেসাঠেসি হল না। সংীততরঙ্গরঙ্গ অঙ্গের উচ্ছণস অন্প্রাসের ভিড় হল বটে কিন্তু এখনো অন্ধকৃপহত্যা হবার মতো! হয়নি । কিন্তু এর বেশি আর সাহস হয় না। তবু যদি আরে! প্যাসেঞ্জার নেওয়া যায় তাহলে ষে একেবারে পয়ারের নৌকাডুবি হবে তা নয়, তবে কিনা হাপ ধরবে । যথা-- ছু্দীস্তপার্ডিতাপূর্ণ ছুঃসাধা সিদ্ধান্ত । কিন্ত ছুই মাত্রার ছন্দ মাব্রেরই যে এই রকম অসাধারণ শোধণশক্তি তা বলতে পারিনে। যেখানে পদক্ষেপ ঘন ঘন সেখানে ঠিক উলটে । যথা-_

চি টি চর ২২ হু ধরণীর আশাখিনীর মোচনের ছলে, ২ গু ক ২২ হু দেবতার ছঅবতার রর বস্ছধার তলে।

এও পয়ার কিন্তু যেহেতু এর পদক্ষেপ আটে নয়, দুইয়ে, সেইজন্য এর উপরে বোঝা সয় না। যেক্রত চলে তাকে হালকা হতে হয়। যদি লেখ! যায়