বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:জগন্নাথমঙ্গল.pdf/১০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

००९ জগন্নাথমঙ্গল । সন্তোষ । যেই অন্ন মোর হেতু আনিলে যতনে অমৃত সমান তাহা করিনু গ্রহণে। বিপ্রবধূগণ কহে শুনিয়া বচন । শুন নাথ কৃপাময করি নিবেদন । তোমার দর্শন হষ অতিক্ষুদুল্লভ । যদি পাইয়'ছিন। ছাডিবআমরা সব। মনে করি গৃহে যাইতে ন চলে চরণ । তব পদ ত্যজি না যাইব কদাচন। কৃষ্ণ কহে তুমি সবে মোর নিজ জন । যথা রহ তথা অামি নিশ্চৰ বচন ।। আশ্বাস পাইয়া সৰে হইল বিদাষে । কৃষ্ণ অনুবাগ জাগে সবার হৃদযে। শ্ৰীকৃষ্ণের গুণ মুখে কহে পরস্পব । নিজ২ঘবে চলে ব্যথিত অন্তব । ওখ সব বিপ্রগণ জানিলেন ধ্যানে । পুর্ণব্ৰহ্ম কৃষ্ণ রাম অনন্ত অণপনে । যষ্ণেশ্বর আপনে হইল। অবতীর । তত্ত্ব জানি কবে সবে আপনা ধিক্কাব । ধিক মোরা বেদ শাস্ত্র কবি অধ্যযন । তত্ত্ব ন জানিনু জগনিলেক নারীগণ । এই রূপ বিচাব কবযে পরম্পব । সেই” কালে যজ্ঞপত্নীগণ আইলা ঘব । দুবে হৈতে দেখিলেন উল্লাসিত হয়ে । অাদরে অনিল ঘরে গুণ প্রশংসিযে । ওখ কৃষ্ণ ভোজন করিয়া সখা সনে । সন্ধ্যাকালে গেল। সবে যে যার ভবনে । শ্ৰীব্ৰজনাথ পাদপদ্ম হৃদে করি অণশ । জগন্নাথ মঙ্গল কহে বিশ্বস্তর দাস । প্যার। অর্ণব একদিন নন্দ গোপগণ সনে। ইন্দ্রপুজা হেতু করে বহু অযোজনে । কৃষ্ণ বলে কেন পিতা এত আযোজন । কৃষ্ণে কহিলেন নন্দ সকল কণবণ । সুরঞ্জি হইবে বাপু ইন্দ্রেব পুজনে । বহু শস্য তৃণ জন্মিবেক বৃন্দ বনে । তৃণ খাবে পুষ্ট হইবেক ধেনুগণ । বহু ক্ষীরবর্তী হবে সব গাৰীগণ । ইন্দ্রের পুজনে বাপ সকল মঙ্গল । অতএব ব্রজে এত বাদ্য কোলাহল । হাসিষা কহেন কৃষ্ণ সবাই অবোধ । ইন্দ্রের পুজন এ কেবল উপরোধ। যাহা । হৈতে উপকার তাহারে ছাড়িষা। কিবা প্রযোজন আর অন্যেরে পুজিয়া | গোবৰ্দ্ধন হন শস্ত ভূণের কারণ ।