> ●&) জগন্নাথমঙ্গল । প্রমাদ ঘটিল মোরে নাহি প্রতিকণর। হরি বিনা কে অণর তারিবে অণমা ছার । সমীপে যাইতে তৰে সঙ্কোচ মানিষ । সুরভীরে করে স্তব ছকর যুড়িয়া । ইন্দ্রের স্তবেতে দেবী সন্তোষ হষ্টল। গোলোক হইতে ইন্দ্র নিকটে তাইল) । সুবভী দেখিষ। ইন্দ্র করিল। প্রণাম । মিনতি করিয়া জানাইলা মনস্কাম । অপরাধ করিয়াছি হরির চরণে । সহাষ হইয়া মোবে করহ মোচনে । এতেক শুনিয়া ইন্দ্রে কবিয়া আশ্বাস । সংহতি কবিঘা লযে গেলা হরি পাশ । ইন্দ্রেবে দেখিয়া হরি মুখ নমাইল । ক্রেণধ হেতু এক বাক্য তারে না বলিলা । प्रकूछे সহিত তবে,ইন্দ্র দেবরাষ। স্তুতি করি পড়িলেন গোবিন্দের পা য। আকুতি কবিঘা মানে নিজ অপরাধ। জয জয পূৰ্ণব্ৰহ্ম করহ প্রসাদ । হরি কহে শুন ইন্দ্র আমার বচন । প্রাণেব সমান মোব ব্ৰজবাসীগণ । অামার হিংসায় ক্রোধ নহে মোর ” তত। ব্ৰজবাসীগণে অপরাধ কৈলে যত । তবেত সুবভী বহু করিষা বিনষ । শান্তাইয়। হবি ক্রোধ হরিষ হৃদয । তবে ইন্দ্র সহ হরি অভিষেক কৈল । গোবিন্দ গোবিন্দ ইন্দ্র বলিতে লাগিল । গোবিন্দ গোবিন্দ বলি দেব সুবপতি । প্রেমায পুরিল দেহ ন৷ স্বৰূরে ভাবতী ।। ঘন ঘন গোবিন্দ বলযে নিজ মুখে । প্রণাম করিষা নিজ পুরে গেল। সুখে । সুরতী চলি যা গেল অপেন অtলয় । সুখে ব্রজ মাঝে ব্ৰজনাথ বিহরয় । শ্রদ্ধা করি এই লীলা যেই জন শুনে । দৃঢ় ভক্তি হয তার গোবিন্দ্র চরণে। ইন্দ্রকৃত অভিষেক শুনে যেইজন। যাহা বাঞ্ছে তাহ পায় ব্যাসের বচন । সমুদ্র অপার লীলা নাহি পাবাবার। এক কণা স্পর্শি মাত্র বর্ণিনু তাহার। বিস্তারিষা লিখিতে সদত মনে আশ । পুথি বিস্তারের হেতু মনে পাই ত্ৰাস । জীব্রজনাথু পাদপদ্ম করি অংশ। বিরচিল মব, গীত লশ্বস্তুল ম স }}
