రిu জগন্নাথমঙ্গল । ব্রাহ্মণের ম'হমা অন্যেতে বিদ্য নয। বিন্য কবিয৷ কৃষ্ণ জিজ্ঞাসে ব্রাহ্মণে । এদেশ পবিত্ৰ হেতু অণইলে কি কারণে ।। দ্বিজবর কহে হরি নিবেদন করি । রুক্মিণী ভীষ্মক কন্যা ভুবন সুন্দরী । শিশুকাল হৈতে পতি তোমাবে বাঞ্ছিষা । সেৰিল গৌরীর পদ একান্ত হইয়। । পিত। তাব ভীষ্মক তোমাবে কন্যা দিতে । মন কৈল ৰুক্সি হৈল পাষণ্ড তাহাতে । দামুঘোষ পুত্র শিশুপাল চেদীপতি । সম্বন্ধ কবিল রুক্সি তাহীর সংহতি । এই কথা শুনিষ রুক্মিণী দুঃখ মনে । আমাৰে পাঠাইয। দিলা তব সন্নিধানে । বিলম্ব করহ যদি তথায় যাইতে । ৰুক্মিণী ত্যজিৰে প্রাণ কহিল নিশ্চিতে । যেই কথা কহিলেন করি নিবেদন । এত কহি কহে দ্বিজ ৰুক্মিণী বচন । তথাহি ৰুক্মিণী বচনং । শ্ৰুত্বাগুণান ভুবন সুন্দর শৃণু ভাংতে নিৰ্ব্বিশ্য কর্ণবিববৈ হর তোহঙ্গ তাপং । ৰূপং দৃশ্যং বৃশিমত মথিলাত্মলাভং ত্বয্যচু্যত বিশতি চিত্তম পত্রপংমে । ভুবন স্কুন্দর কৃষ্ণ করি নিবেদন । তোমার বিনোদ গুণ করিযী শ্রবণ ।। হৃদি প্রবেশিষ। সেই গুণ কর্ণদ্বারে । শীতল হইল অঙ্গ তাপ গেল দুবে । অখিল মোহন ৰূপ নয়েন অপ্রতি । শুনিয়া দেখিতে সাধ হয প্রাণপতি । দেহ প্রাণ সমর্পণ কৈলু ও চরণে। দাসীরে কবহু দয আপনার গুণে । শুন সিংহ পুৰুষ করিয়ে নিবেদন । সিংহ ভাগ লইতে শৃগাল কবে মন । তৰ পাদপদ্ম যোগী নাহি পাষ ধ্যানে । উমাপতি বঞ্চে সদা যে দুই চরণে । তাহার উদয় যদি মম ভাগ্যে তুষ । তবেত জানিব দয়াময় সুনিশ্চৰ্য । এইমতে বহু বিধ রুক্মিণী বচন । কহ্যিা, বলেন প্রি মধুব বচন । রুক্মিণীর নিবেদন কহিনু তোম ।
