कठांभ्रांथभत्रब्न ! `నా কান্দি কহে সখী প্রতি, বিরহে পুড়িছে প্রৰ্ত্তি অঙ্গ। ব্রজনাথ পদণপ্রয়, দীন বিশ্বম্ভর কয়, শোক ত্যজ পাবে প্রিয় সঙ্গ । পয়ার । এইৰূপে উধাবতী করয়ে রোদন । নান বাক্য প্রবোধ করিছে সখীগণ ।। চিত্ররেখা নামে সখী কহে যোডকরে । কিবা মনঃ কথা তব বলহু অামারে । জগতে অসাধ্য কিছু নাহিক আমার । কি বেদনা কহ শীঘ্ৰ করি প্রতিকার । উষা কহে অতি গুপ্ত মম মনঃ কথ। । কহিতে তোমারে লজ্জা বাসি যে সৰ্ব্বথা । চিত্ররেখা কহে সখী বলগে। অামায । উপায় করিযা শীঘ্ৰ তুষিব তোমায় । তবে উষা বিরলে কহিলা সব তারে । স্বপ্নের বৃত্তান্ত কহে সখেদ অন্তরে । অচেতন নিদ্র। যাই পালঙ্ক উপর । হেনকালে আইল পুৰুষ মনোহর । নানাবিধ কৌতুক করিয়া মোর সনে । কোথা গেল পোডে মন তাহাব কাবণে । যদি বা তাহার সহ না হয মিলন । নিশ্চয় হইবে সখী আমার মরণ । চিত্ররেখা কহে শোক ত্যজ গুণবতী। সাক্ষাতে দেখহ তুমি আমার শকতি।। ত্ৰিভুবন মধ্যেতে বৈসষে যত জনে । সবারে লিখিতে পারি দেখহ নয়নে 1 চিনি লহ নিজপতি হয় কোনজনে । তাহাবে অনিষ। তবে দিব এইক্ষণে । এত কহি তিন দিনে লিখে ত্রিভুবন । একেই উষাবর্তী করে নিরীক্ষণ । স্বৰ্গ অপর পাতাল দেখিল গুণবতী । তথায় না দেখিলেক আপনার পতি । পৃথিবী নিবাসিগণে করে নিরীক্ষণ । অনিরুদ্ধে দেখি উষ হৈল অচেতন । সম্বিত পাইয়া কহে অঙ্গুলি দেখায় । লুটিল যৌবন এই এখনয় অগসিয়া । চিত্ররেখা বলে তব বড় ভাগ্য হয় । খ্ৰীকৃষ্ণের পৌজ এই কমেব তনয় । এইক্ষণে অগনি আমি মিলাৰ তোমাৰে । সৰ্ব্ব স্থানে গতি মোর হয় মুনি বরে। উষা কহে বিলম্বে ত্যজিৰ আমি প্রাণ। শীঘ্র কর সহচরী ইহার
