জগন্নাথমঙ্গল । “* শ্বর। ফ্রব্রজনাথ প্রভু ভুবন মঙ্গল । হরির স্বৰূপ মূৰ্ত্তি আনন্দে বিহরে । পতিত অধম দীন করুণায় তারে । আচার্য্য প্রভুর সুত সৰ্ব্ব বংশগণে । ভূমে পডি অনুরাগে করিয়ে প্রণামে। জয় জষ ঐআচার্য্য চাহ একবার । তোমার সম্বন্ধ বড় ভরসা জামাব । জয় জ্য শ্ৰীল ঐযুক্ত লোকনাথ ! জয় জয় রাধানাথ করি প্রণিপাত । জব জব চৈতন্তের প্রিয় ভক্তগণ করুণ। কবিয লীল করাহ স্করণ । আমি অতি মুখ শিশু বুদ্ধি সে কেবল। কি শক্তি বৰ্ণিতে জগন্নাথের মঙ্গল । শ্ৰীগুৰুগোসাঞি মোরে কৈলা অশক্ত দান । সেই অজ্ঞাশক্তি হৈল দেহে অধিষ্ঠান যাহা লিখি ভাল মন্দ কিছু নাহি জানি । সেই প্রভু যে লিখন সেই লিখি বাণী । শুনহ সকল ভাই হরিগুণ কথা শ্রবণেতে ভবভয় খণ্ডিবে সৰ্ব্বথা । শ্ৰীদারুব্রহ্মলীলা শুন সাবধানে। মনোবাঞ্চ পূর্ণ হয় যাহার শ্রবণে । খ্ৰীনীলমাধব ৰূপ প্রথমে বিলাস । দ্বিতীয় বিলাসে দারুত্ৰত্বের প্রকাশ। ব্রহ্মণব পবমায়ু হয় যতেক বৎসব। দুই ভাগ করি তাহ কহি অতঃপর দ্বিপরাদ্ধ কহে তারে যত মুনি গণে । পঞ্চাশ বৎসর এক পরাঙ্ক গনণে । দ্বিতীয পবদ্ধ অণর পঞ্চাশ গণন । বিস্তাবিয। সেই কথা করি নিবেদন সত্য ত্রেত। দ্বাপর কলিযুগ চারি। এই চারি যুগে দিব্য যুগেক বিচাৰি । একাত্তার দিব্যযুগে এক মম্বন্তর। চোঁদ মম্বন্তব ব্ৰহ্মার দিবস ভিতর । দিব অস্ত হৈলে রাত্রি প্রবেশ করয় । দিব৷ সম রাত্রি সেই জানিহ নির্ণয় । রজনী প্রবেশ মাত্র চবাচর যায় । কম্প এক কহি ইথে প্রলয় তাহায । পুনঃ নিশি প্রভাতে প্রচারে স্বষ্টিগণ । দিবা অন্তে হয় পুনঃ সবারনিধন ॥,এইৰূপে ছত্ৰিশহাজার কণপান্তবে ব্ৰহ্মাব পতন হয় জুনিহ নিৰ্দ্ধারে । তারে কছি হাকল্প সে মহাপ্রলষ । পৃথিব্যাদি করি ক্লাহে সব
