জগন্নাথমঙ্গল । > (, જે কবহ মহাশষ । শুনি মুনি বলে শুন গেণপতিমন্দন । নীল কণ্ঠ স্থানে তুমি করহ গমন । বিশ্বকৰ্ম্মাসুত তথা অামার স্মৰণে । আইলা নৃসিংহালষ রচন কণবণে । পশ্চিম মুখেতে তথা মন্দির করিবে । নৃসিংহের মূত্তি তুমি তথাষ স্থাপিবে। প্রতিমূৰ্ত্তি নৃসিংহের লৈয়া পঞ্চ দিনে । তথায যাইব আমি শুনহ রাজনে প্রতিমায় স্থাপিব ইন্দ্রিয় প্রাণ মন । দীপহৈতে দীপযেন জানিহ রাজন। এত শুনি রাজা তথা গমন করিল । বিশ্বকৰ্ম্মপুত্র কীৰ্ত্তিমন্তেরে দেখিল । রাজীব আদেশে সেই বিশ্বকৰ্ম্মণসুত । চারি দিনে মন্দির গঠিলেন অদ্ভূত। তবে পঞ্চদিনান্তে নারদমুনিবর। নৃসিংহ মূৰ্ত্তি লম্বে রথের উপর । সুগন্ধি কুসুম ঘন হয় বরিষণ । চারি দিকে স্তব করে স্বৰ্গঋষিগণ । দিব্য রথে নরসিংহে লয়ে মুনিবর। নীলকণ্ঠ স্থানে আইলা হরিষ অস্তব । মনোহর মূৰ্ত্তি বিশ্বকৰ্ম্মার মিৰ্ম্মাণ । নারদ প্রতিষ্ঠ। তাহে করিষাছে প্রাণ। আদ্য মূৰ্ত্তি নৃসিংহের প্রতিম বলিব । জানিলেন সব লোক নৃসিংহে দেখিবা । তবে উঠি ইন্দ্রদু্যম্ন হবিয অস্তবে । প্রদক্ষিণ করি দণ্ডবত নতি কবে । তবে শুভক্ষণ জানি নারদ আপনে । মন্দির ভিতরে দেবে নিলা হর্বমনে । বহুবিধ নৃপতির প্রতিষ্ঠা সম্ভার। নৃসি"হেব আগে ধবে শত শত ভার । ধরাবম সহ রত্ন-বেদবি উপৰে । উজ্জ্বল কবযে নরহৰি কলেবরে । রাজ ইন্দ্ৰদ্যুম্ন নারদাদিগণ সনে । দেবস্তৃতি অনুসারে করয়ে স্তবনে। জ্যৈষ্ঠ শুক্লদ্বাদশী নক্ষত্র বায়ু নামে । নৃসিংহে প্রতিষ্ঠা মুনি কৈলা সেই দিনে। বৈশাখের শুক্লচতুর্দশী শনিবার । সেই দিনে নৃসিংহের আদি অবতার। এই দুইদিনে পুজে বহু উপহাবে । অন্তে ব্ৰহ্মলোক পায় পুরাণে প্রচারে । ঐীব্রজনাথ পাদপদ্ম করি অণশ । • জগন্নাথ মঙ্গল কহে বিশ্বম্ভর, দাস । পয়াব। জিজ্ঞাসিল মুনিগণ করিয়া বিনয় । তবে কি
