১৭২ জগন্নাথমঙ্গল । পষার - জৈমিনি বলয়ে তবে শুন মুনিগণ । অস্তরীক্ষ বাণী রাজা করিয৷ শ্রবণ । যেই যেই ৰূপ শুনিলেন নরপতি। সেইৰূপ করিবারে কৈলা তবে মতি। বৃদ্ধ সূত্রধর মাত্র করিলে প্রবেশ । দ্বারবন্ধ করিবারে করিল। অণদেশ । চারিদিকে দ্বার সব করিল ৰন্ধন । বেদী চাবি দিকে কৈলা বস্ত্র আচ্ছাদন । বহুবিধ বাদ্য তবে বাfজতে লাগিল । বাদ্যের শব্দেতে যেন সিন্ধু উথলিল । এইৰূপ নিত্য নিত্য বাজে বাদ্যচয। পঞ্চদশ দিন সবে অপেক্ষ। করষ। পারিজাত পুষ্পবৃষ্টি ভূমি সুদুল্লভ। তার দিৱ্য গন্ধ সবে করে অনুভব । নিতিই গীতনাট করে সর্বজন । বহুবিধ গীত আর শুনে লোকগণ । মূক্ষধারে স্বর্গ গঙ্গা জল বরিষণ । দেখিষ। সকলে হৈল মহানন্দ মন । ঐরাবত আদি গজগণ মদগন্ধ। সদা অনুভব করে যত লোকবৃন্দ ৷ যজ্ঞ হেতু আইলেন যত দেবগণ । হরি দেখি দুঃখ হৈতে হইল মোচন । যেইৰূপ কৈলা পুৰ্ব্বে মাধব সেবন। জগন্নাথ সেই ৰূপ কৈল উপাসন । দেবতার উপাসনে প্রভু জগন্নাথ । দিব্য ৰূপগণ ধরি হইলা সাক্ষাৎ, । স্বযং নিরমাণ হৈলা পঞ্চদশ দিনে । চারি মূৰ্ত্তি ধরিলেন প্রভু নাবায়ণে । শ্ৰীব্ৰজনাথ পাদপদ্ম করি আশ । জগন্নাথ মঙ্গল কহে বিশ্বস্তুর দাস । পষার । জৈমিনি বলষে সবে শুন সাবধানে । পুর্বে যেই যেই ৰূপ করিমু বর্ণনে । আবির্ভাব হৈলা প্ৰভু সেই ৰূপ ধবি । দিব্য সিংহাসনে জগতের নাথ হরি । স°হতি সুভদ্রা বলরাম সুদর্শন । শঙ্খচক্র গদাপদ্মধাবি নারায়ণ।। লাঙ্গল মুষল চক্র পদ্ম ধরি হাতে । প্রকাশ হইল বলবাম হরষিতে । সপ্তফণা শোভে শিরে মুকুট তাহtষ । ছত্ৰেব আকার সে অদ্ভুত শোক্ত পায়। সৰ্পের আকার দেহ কুগুল গ্রবণে । অাবিৰ্ভাৰ, বলরাম অনন্ত অঞ্চনে । সুভদ্র সুন্দর মুখী আবির্ভাব হৈলা । কমল উভয় বর
