১৯৬ জগন্নাথমঙ্গল । * তৰেত নারদ, মুনি ইন্দ্ৰদ্যুম্ন সনে । মহাবেদী প্রবেশিলা হরষিত মনে । প্রণাম করিয়া জগন্নাথে কবি স্তুতি । fনবেদন কৈল। যাইতে নীলাচল প্রতি ৷ মহাবেদী ত্যঞ্জি নাথ চল নীলাচলে । রতনবেদীতে তথা রহিৰে দেউলে । শ্ৰীব্ৰজনাথ পাদপদ্ধ করি আশ । জগন্নাথ মঙ্গল কহে বিশ্বস্তুর দণল । লঘু-ত্রিপদী । এতেক প্রার্থন, করিষা রাজন, পট্টডুরি জানাইল । সে চারি দেবেব, বান্ধি কটিপব, বেদী হৈতে নামাইল । সকল ব্রাহ্মণে, ঘন২ টানে, নাড়িতে নারিল হরি । শ্রমেতে পূরিষা, অধোমুখ হৈয়া, বসিল ধবণী পরি II দেখিযা বিস্মষ, রাজা মহাশয, জিজ্ঞাপিল মুনিবরে ৷ কহ তপোধন, ইহার কারণ, বাঞ্ছা করি জানিবারে । শুনি মহাঋষি, কহে মৃদু হালি, শুন২ নরপতি । জগত ঈশ্বর, মূৰ্ত্তি বিশ্বস্তর, নাডিতে কার শকতি। এত কহি মুনি, করি পুটপাণি,নিবেদয়ে জগন্নাথে । অখিলেব পতি, নীলাচল প্রতি, বিজয় করহ রথে । কহিষা এতেক চাহিয়া যতেক, ব্রাহ্মণ গণের প্রতি । কহে হরি লৈযা, রথে বসাইযা, চল চল শীঘ্ৰগতি । মুনিব আদেশে, সবাই হরিষে, আরবাব ধরি ডুরি । সহজেতে টান, দিয ভগবান,লয়ে চলে ত্ববা করি। রথ সন্নিধানে,অনিষ যতনে, বিমানে সোপান পথে। ভুলে হরষিতে, হষে পুলকিতে, বসাইয ভূলিকাতে । হরি পদাঘাত, বজের নিপাত, সমান শবদ তার । তুলি সব ছিডে, তুলারশি উডে, দেখি অতি চমৎকার। তবে জগন্নাথে, বসাইযে রখে, গেলা বলরাম জাগে । পূর্বের প্রকাবে, রথের উপবে, বসাইয়া অনুবাগে ॥, তবে সুভদ্রারে, আর চক্রবরে, বসাইয এক রথে। নীলাচল মুখে, লযে চলে সুখে, বঙ্গু ধরি হকাষতে। জয় জগন্নাথ, নীলাচল নাখ, জয় জয হলধর । ‘জয় ভদ্রারমা, গুণে অনুপমা, জয় জ্য চক্রৱর ।
