২০২ জগন্নাথমঙ্গল । কুতুহলী । রুখে হৈতে জগন্নাথে নামাৰ যতনে । সোপানের পথে জানে অতি সাবধানে । পাশ্বে ভুজে শিবে পদে ধরি জগন্নাথে । বৰ্ণৱ বার বসায়ে তলিকা সকলেতে । অপে২ লইল দেউল সন্নিধানে । কল্পতরু কুসুম বরিষে ঘনে ঘনে । পাছে চন্দ্র সূৰ্য্য রত্নছত্র ধরে শিবে । সঙ্গে প্রজাপতি স্তব করে যোডকরে। জয কৃষ্ণ জগন্নাথ সৰ্ব্ব পাপহারী । জয় বাঞ্ছা ফলদাতা দাৰুদেহ ধারী। সংলাবে নিমগ্ন জনে তারহ লীলায় । জয় রূপ। জলনিধি বন্দি তব পায়। জয় দীন দুঃখিতেব পরম আশ্রয। অচ্যুত অনন্ত জ্য ঈশ্বর অব্যয় । বীণ যন্ত্রে সুস্বরে নারদ মুনিবব । প্রভু গুণ গানে স্তব করে মনোহর । ধুপপাত্র হাতে করি দেবত,মণ্ডলী । স্কুধুপিত করে সবে মহকুতুহলী । দুই পাশ্বে সারি সারি চামর করেতে । ব্যঞ্জন করযে দেবগণ হরষিতে। এই রূপে বলাই সুভদ্র। সুদর্শনে কৌতুকেতে অনিল। দেউল সন্নিধানে । শ্ৰীব্রজনাথ পাদপদ্ম শিরে ধরি। বিশ্বম্ভব দাস কহে লীলার মাধুরী। পয়াব । জৈমিনি বলষে শুন সাধু মুনিগণ । প্রতিষ্ঠা বিধান কথা পীযুষ মিলন । দেউলের দ্বাবেতে মণ্ডপ মনোহর । রতনের স্তন্তে সেই রচিত সুন্দর । অভিষেক হেতু বসাইয দেবগণে । সুবর্ণ দর্পণ ধরে সম্মখে যতনে । পুর্ণ রত্নকুন্তু পল্লবাদি তীৰ্থজলে । তাতে অভিষেক ব্ৰহ্মা করে কুতুহলে। লক্ষী মুক্ত বিষ্ণুস্কুক্তে কৈলা অভিষেকে । অভিষেক কার্য্য শিক্ষাইলা সব লোকে । গন্ধ মাল্যে শোভিত সুন্দর দেবগণে । অণরতি করিয়া ব্রহ্ম। বিধির বিধানে । রত্ব সিংহাসনে বসাইলা মঞ্চোপরি । প্রার্থন। করয়ে ব্রহ্মা দুই কর যুভি । প্রার্থন ব্রহ্মোবাচ । অশ্লেষ জগদাধার সর্বলোক প্রতিষ্ঠিত । " সুপ্রতিষ্ঠাখিলব্যাপিন প্রাসাদে সুস্থিরো ডৰ ।
