জগন্নাথমঙ্গল । ९९१ বৃন্দাবন মধ্যে মত্ত ভ্ৰমবেরচষ । গুণ গুণ, শব্দে গান জানিহ নিশ্চৰ্য । উৎকল খণ্ডেব কথা পরম মধুর । শ্রবণে পরমানন্দ পাপ যায় দূর । জীৱজনাথ পাদপদ্ম করি আশ । জগন্নাথ মঙ্গল কহে বিশ্বম্ভব দাস । প্যার। জৈমিনী বলষে শুন মুনির মণ্ডলী । জগন্নাথ লীলা শুন কর্ণ কুতুহলী । পুৰ্ব্বে দমনক নামে এক দৈত্য রাজ। সদাই নিবাস করে সমুদ্রেব মাঝ । কছু কছু জলে হৈতে উঠি মহাসুরে । মানুষে ধরিষা খাষ উপদ্রব কবে । তবে প্রজাপতি অতি সচিন্তিত হৈল । জগন্নাথ পাদপদ্মে নিবেদন কৈল । মোব স্থষ্টি নাশ হয প্রভু জনাৰ্দ্দন । আপনি কবহ এই অসুরে নাশন । ব্রহ্মাব প্রার্থন। শুনি প্রভু দযময। প্রবেশ কবিল প্রভু বৰুণ আলয় । জলে জলে অন্বেষণ কবি নবহার । অসুৰে পাইয। তবে ত"ব জটে ধরি। সমুদ্রেব তীবে ফেলি আছাড় মাবিলা । শব্দ করি দমনক প্রাণ ত্যাষাগিলা । চৈত্রমণসে শুক্ল চতুদশীর দিবসে । হত হৈল দৈত্য দেব কুসুম ববিষে । তবে সে দানব হরি করসঙ্গ পাইযা । হইল সুগন্ধিতৃণ স্বনাম ধরিয। চমৎকাব হৈল। হরি তৃণের সুগন্ধে । মাল৷ কfর হৃদয়েতে পরিলা আনন্দে ।। যতেক কুসুম অাছে অবনীব মাঝ । সব গন্ধ ঢাকিলেন এই তৃণবাজ । ভগবান সমবস্তু করিলা ধারণ । সে মালা হবির অতি প্রীতেব কাবণ। শুষ্ক কিবা বাসি হৈলে দুষ্ট নাহি হুয। কৃষ্ণে fদলে তার প্রীতি অত্যন্ত জন্ময় । কৃষ্ণের নিৰ্ম্মাল্য সেই মহামাল। বরে । ভকতি কবিষ শিবে ধরে যেই নরে । সহস্ৰেক অশ্বমেধ ফল সেই পায়। অসংশষ এই সব কহিনু সবাব । খ্ৰীব্ৰজনাথ পদ হৃদয়ে বুিলাস । জগন্নাথ মঙ্গল কহে বিশ্বন্তর দাস । {> পযার । জৈমিনি বলযে শুন যত মুনিচয় । নিৰ্ম্মাল্য মহিমা শুন আনন্দ হৃদয় । নিৰ্ম্মাল্য তুলসী মালা কণ্ঠে
