Rడి, জগন্নাথমঙ্গল । ষণ । দীনজন আদি সদা কবেন নাশন। পাপী তাপী দুষ্কৃতিবে করবে তারণ। কৃপায় সহস্য মুখপদ্ম মনোহব । অগতি আশ্বাসে প্রসাবিষ দুই কর । এই ক্ষেত্রে দেহ ধরি আছে ভগবান । যথা তথা ক্ষেত্রে মৈলে মুক্তিদেন দান । পুর্বের বৃত্তান্ত কিবা না কর স্মবণে । কণক চত্বভূজ যবে হইল এখানে । অধিকাৰ ভয়ে ভূমি করিলে গমন । এই স্থান উপদেশ করিলে শ্রবণ। এই ক্ষেত্র ত্যজি অন্য কৰ্ম্ম ভূমিগণে । অধিকার তোমার দিলেন নাবাষণে। এই ইন্দ্র নীলমণি বিগ্ৰহ শ্ৰীহরি । তোমারে কহিলা যাহা মৃত্যু অধিকারী। সেই প্রভু জগন্নাথ কমলার পতি । দাৰুৰূপ ধরি কৈলা নীলাচলে স্থিতি। মহাবীজ অধিরাজ মহ। যোগেশ্বর । বৈষ্ণবর্ণগ্রগণ্য ইন্দ্র্যুম্ন নৃপবব । সহস্ৰেক অশ্বমেধ করি৷ে সাধনে । প্রসন্ন কবিয অনিলেন নবtয়ণে । তিন লোক বালী সিদ্ধ দেব ঋষি যতী। পৃথিবীর মধ্যে আর যতেক ভূপতি। ব্ৰক্ষণ আদি দেবগণ মিলিয়। সকলে । পুজিলা পরমেশ্বরে অতি কুতুহলে। অনাদি সঞ্চিত যতপাপরাশি গণ । তুলারাশিসম তার বহি নারাযণ । দশন যে কবে অণর ক্ষেত্র মাঝে মরে । অনায়াসে মুক্তি দেন জগন্নাথ তারে । নাহি দেখ তব অগ্রে চক্র সুদশন । চক্র সদ। যেহো কপে কবেন নাশন। এথ। অধিকার আশ ত্যাগ কর মনে। নতুবা কল্যাণ তব নাহি কদাচনে। এত কহি বিষ্ণুদূত উঠে যুদ্ধ সাজে। তথা হৈতে ভষে পলাইল যমৰাজে । শ্ৰীব্ৰজনাথ পাদপদ্ম করি আশ । জগন্নাথ মঙ্গল কহে বিশ্বস্তর দাস । পষার । জৈমিনি বলযে শুন যত মুনিগণ । ক্ষেত্রখণ্ড কথা শুন পীযয মিলন । সুমন্তের দেহ তবে সুদর্শন লইবা । শ্বেতগঙ্গা তটে চলে হরষিত হইয। পাঞ্চজন্য শঙ্খধ্বনিহষ ঘনেঘন । দূবে হৈতে শুনে যম যমদূতগণ । আকাশ হইতে পুষ্প পড়ে কাকৃেষ্ণু ব্ৰাহ্মণেরে পুজে
