জগন্নাথমঙ্গল । సె নাঞি । কাকেতে পাইল মুক্তিপদ যেই ঠাঞি । এইৰূপ প্রজাপতি বলে বার বার । প্রেমধারা নয়নে বহয়ে অনিবার । শ্ৰীব্ৰজনাথ পাদপদ্ম করি আীশ । জগন্নাথমঙ্গল কহে বিশ্বন্তর দাস । জৈমিনী বলেন শুন যত মুনিগণ । এইৰূপ প্রজাপতি কবয়ে দর্শন । সেইকালে যম অধিকার ত্যাগ ভষে । যমালষ ত্যজি আইসে নীলাদ্রি অণলয়ে । শুষ্কমুখ হষে নিশ্বাস ছাড়িতে ছাডিতে । সেইখানে আসিয়া হইল উপনীতে। লক্ষী লক্ষীপতি দোহা করি দরশন। বহুবিধ স্তব কৈলা মুর্য্যের নন্দন। স্তবে তুষ্ট হঘে হরি নধন ইঙ্গিতে । লক্ষীরে আদেশ কৈলা তত্ত্ব বুঝাইতে । পাইয। ইঙ্গিত দেখি গৌরবে ভরিলা । ক্ষেত্র বিবরণ যমে কহিতে লাগিলা । রমা কহে শুন যম না হও কাতর । হরিব চবিত্র এই বুঝিতে দুষ্কব । অধিকার অশ তুমি ত্যজহ এখানে । নিত্য হরি ইথি বিহবয়ে মোর সনে। মুক্তগণ স্থান এই নিশ্চয জানিবে । তব অধিকারে জীব এথা না পাইবে । ব্ৰহ্মা আদি দিকপতি যত যত অণর । এই ক্ষেত্র উপব স্বামিত্ব নাহি কাব । পুৰ্ব্বে অমি ক্রীকৃষ্ণের বক্ষেতে থাকিয। অদ্ভুত দেখি যাহা কহি বিবরিয। মার্কণ্ডেয় মুনি মহাপ্রলযের জলে । ভাসিধাই আইল এই নীলাচলে। প্রলযে সকল নষ্ট আছে এই স্থান । দেখিয হইল তার অত্যাশচর্ম্য জ্ঞান | মনে মনে চিন্ত। তবে লাগিল; করিতে । হেনকালে ভগবানে দেখে আচম্বিতে । শঙ্খচক্র গদা পদ্মধাবী নারীষণ । প্রফুল্ল পুণ্ডরীকক্ষ প্রসন্ন বদন । তার অঙ্গে পদ্মাসনে দেখয়ে আমুরে । জল বাত দুঃখ সব গেল তবে দূরে ৷ বহুবিধ স্তব কৈল বেদের বিধানে । পুনe২ জুমে পড়ি করিল প্রণামে ৷ স্তবে তুষ্ট হযে তবে প্রভু নারায়ণ । অনুগ্রহ দ্বষ্টে কহে গভীর বচন । শ্ৰীব্রজ
