জগন্নাথমঙ্গল । ატა, গৌরী আগে করে নিবেদন । তোমার জনক অলঙ্কার আনিছিল। উদ্যান নিকটে তাহ পুতিয়া রাখিলা শুনি সলজ্জিত হৈল পৰ্ব্বত রাজন। করযোডে কহে উমা মধুর বচন । অামারে মা অলঙ্কার দিল পাঠাইয়া । কেন নাহি দিলে পিতা নিদিষ হইয৷কোথা অলঙ্কার দেহ করি পরি হার । মাতৃদত্ত দ্রব্যে প্রীতি অত্যন্ত আমার । শুনি রাজা লজ্জ পাইয়। উঠিল সত্বরে। পাৰ্ব্বতী চলিল সঙ্গে কৌতুক অস্তবে । উদ্যান সমীপে রাজা গেল। ততক্ষণে । দেখি লেন অলঙ্কার নাহি সেইখানে । রত্নময শিবলিঙ্গ হয়েছে তথtষ । দেখি সবিস্মথ অতি হৈল৷ গিরিরায় । পৰ্ব্বতা সহিত তবে অইলা মন্দিরে । হাসিয়া শঙ্কর তবে কহিল। শ্বশুরে । তব অলঙ্কার অামি কবেছি গ্রহণ । রত্নেশ্বর নাম তথা করিনু ধারণ । এত বলি বচ্চ রত্ন দিলেন তাহরে । আনন্দে গেলেন গিরি আপনার পুরে । মেনকাবে কহিল সকল বিবরণ। শুনিষ রাণীর অতি প্রফুল্লিত মন । এই भङ ८कोडूटक विश्व मिश्रदान । मिङ नद२ लौना कदन्नम প্রকাশ ।। ঐ ব্রজনাথ পাদপদ্ম করি ধ্যান । বিশ্বস্তুর দাস কহে হরের অাখ্যান । বহু যুগ অতিত হইল এই মতে । তবে কোটি লিঙ্গ শিব কৈলা অঙ্গ হৈতে। তথtয স্থাপিষ। গেলা কৈলাস শিখবে । বহু বাজা হৈল সেই বারাণসীপুরে। কাশী নামে বাজ হৈল দ্বাপরযুগেতে। শিবে আরাধিল সেই কৃষ্ণেবে জিনিতে। মহ উগ্ৰতপ করি বশ কৈল হরে। তপে তুষ্ট হয়ে শিব বর দিলা তাবে। সংগ্রামে কৃষ্ণেরে তুমি জিনিবে রাজনে । আমিও সমরে যাব তব প্রযোজনে । বর fদয়া মহাদেব অন্তৰ্দ্ধান হৈল । কাশীরাজা মহানন্দে নিজ হ গেল। উন্মত্ত হইষ। তবে বললে রাজন। আমি বাস্তু দেব'নাহি জানে কোনজন । কৃষ্ণে বাসুদেব কহে,আবেগধেরগণে । আমি বাসুদেব ইহা কেহ নাহি জানে । এত
