సె o জগন্নাথমঙ্গল । শুনি নন্দ হৈল প্রফুল্ল অন্তরে । কৃষ্ণে বলে গোচরণে তোমার কি কায । রাজচক্রবর্তী অামি হই ব্রজমাঝ । শুনিয়া যতন করি কহেন পিতারে । গোপ হয়ে গোচরণ কুল ব্যবহারে । বারণ না কর পিতা অবশ্য করিব । দাদ। বলরাম সঙ্গে নিৰ্ভয়ে থাকিব । কৃষ্ণের নিতান্ত পণ জানি নন্দ ঘোষ। অমৃত বচনে পাইলা পরম সন্তোষ । অনুমতি দিলা নন্দ গোধন চাবণে । এই কার্স্য যশোদার নাহি ভয় মনে । পুত্রের দেখিয়া যত্ন নাবে ছাড়াইতে । শুভদিনে গোপবেশ লাগিলা করিতে । শিরে বাধে छूछ। শিখি পুচ্ছেব সংহতি । নবগুঞ্জ। মাল৷ তাহে বেড়ে যশো মতী । অলকা তিলক ভালে রচিল। সুন্দর । চন্দনেব পাতি তাহে রচে মনোহর। পীতধডা পরায়ে মুবলী দিল কবে । গোচারণ বেত্র হবি বামকক্ষে ধরে। সহজ । ৰূপেতে হরি ভুবনমোহন। গোপবেশে উজ্জ্বল হইল মনোরম ৷ বেত্ৰবেণু ধারী হরি মদনমোহন। ব্রজবাসি গণের হবিল তনু মন । নব নব ব্ৰজবধু কৃষ্ণৰূপ হেবি । প্রেমেব তবঙ্গে ভাষে আপন। পাসরি । বলরামে সাজ ইলা ধডা নীলবাসে । শিঙ্গা বেত্র ধরে প্রভু মনেব হৰিষে । এক কৰ্ণে কুণ্ডল বারুণী মদে ভোবা । খ্রীকৃষ্ণের ভাবে গব গর মাতোয়ণব । হেনকালে শ্ৰীদামীfদ ব্রজ শিশুগণে । কৃষ্ণপ্রিয সখী সবে অইল সেখানে । মাঘে প্ৰণমিয। সবে চলে গোষ্ঠমুখে । রোদন কবর্ষে নন্দরাণী মনোদুঃখে । এথ। হরি গোষ্ঠমাঝে কবেন গমন । দক্ষিণে বলাই মত্ত চলে মনোরম ৷ বৰ্ণমেতে শ্ৰীদাম দশম সুবল দক্ষিণে । চলিল অনেক সখা গোধন চারণে । শিঙ্গ ৰেণু মুরলী বাজযে সুমধুবে । গাভী সব হাম্বারলে হইল বাহিরে । আগে অাগে গাৰীগণ যায-ৱৎস সনে । পাছে লখাগণ চলে হরষিত মনে। গোপবধুগণ দেখি খ্রীকৃষ্ণের রূপ। নবীন জলদশ্যাম প্রেম রসকুপ ॥ ধ্রুব্রজ
