¢ ग२थ; । उन्डृभेि । ১৭১ কিন্তু তৃপ্তিপূর্বক উদর পুরিয়া খাইতে পান না-অজীর্ণরোগে কলিকাতা ছাইয়া গিয়াছে, খাইবার সংস্থান থাকিতেও অনেক অর্থবানকেও রোগের জালায় অৰ্দ্ধেক দিন খাই দুগ্ধ সাগু বার্লি খাইয়া কাটাইতে হয়। অতএব উভয় পক্ষেই অল্পাহার বা অনাহারে লোক ক্রমশঃ কৃশ ও দুর্বল হইয়া পড়িয়াছে এবং অতঃপর শোথগ্রন্থ হইতেছে। উষ্ণ তীক্ষবীৰ্য্য ও গুরু-ভোজনেও তীক্ষোঞ্চগুরুপ সেবায় শোথরোগ হুইয়া থাকে। বাঙ্গালী কেরাণীদের ত উষ্ণ আহার নিত্যই করিতে হয় । ৯টা বাজিয়া গিয়াছে, গৃহিণী গরম ভাতের থালা সম্মুখে বসাইয়া দিলেন, গরম গরম অতি গরম ভাত ঢালিয়াই পাতে দিয়াছে, বেলা হইয়া গেলে, আফিস মাষ্টারের তাড়নের ভয়ে বা ঝোল মাখিয়া গরম ভাতই সপাসপত খাইয়াই আফিস ছুটিলেন । আমাদের তােতকে ঈষদুষ্ণ করিয়া লইবারও অবকাশ নাই ; গুরুলঘু বিচার তা পরের কথা। আজকাল খাদ্যাথাম্বের বিচার নাই বলিলে অভুক্তি হয় না। গুরু লঘু সাত্ম অসাত্ম্য বিচার করে কে ? এখন সাত্ম্য অসাত্ম্য কি তাহারই আলোচনা করিব। ( সাত্ম্য অর্থে যাহা সেবনে কোন অসুখ হয় না। বাতিক শ্লেষ্মিক ও পৈত্তিক প্ৰভৃতি পৃথক পৃথক প্ৰকৃতিগত মানুষের পৃথক পৃথক সাত্ম্য। যাহা বাত প্ৰকৃতির সাত্ম্য, তাহাই আবার পিত্ত প্ৰকৃতির অসাত্ম্য। “যদ বায়োঃ পথ্যং তৎপিত্তস্ত পথ্যনা।” সুশ্রাতঃ এত বড় বিষম কথা হইয়া দাড়াইল। এরূপ হইলে ত আর কাহারও আহার করা চলে না-এক সংসারে ভিন্ন ভিন্ন প্ৰকৃতি-সম্পন্ন তিন জন লোকের, জন্য। তবে কি তিন প্রকারের খাদ্য প্ৰস্তুত করিতে হইবে ? না তাহা কদাপি শাস্ত্ৰাভিপ্ৰায় নহে! সেই জন্যই ধন্বন্তরি। সুশ্রুত্যিঋষি জাতিসাত্ম্য সম্বন্ধে যেরূপ শিক্ষণ দিয়াছেন তাহাই এস্থলে দেখাইব । মনুয্যের অল্পাধিক ব্যক্তিগত সাত্ম্য, তাহাকেই জাতিসাত্ম্য বলে, এবং সেই সকল দ্রব্যই পান ভোজনে প্ৰশান্ত । Rei “ইহ খলু যদন্দ্ৰৰ্যাণি স্বভাবতঃ সংযোগতশ্চৈকান্তহিত্যান্তেকান্তাহিতানি হিতাহিতানি চ ভবস্তি ' দ্রবের মধ্যে স্বভাবতঃ প্রকৃতি বা জাতিগত অবস্থায় অথবা BB BDDBBDD BB DD DBDDD DBDD gDD DBS BEB BD DBDB DD হিতাহিতকর অর্থাৎ শেষোক্ত দ্রব্যগুলি कथंना शिड्क्द्र द्रुश्न आश्ऊिन्द्र श्ब्र «ço
