छैझोङ्ग जन्ध्राङ्गकङ्घ क्रउि;ोो । ' মিলের সুবিবেচনার কার্য্য হয় নাই। ইহাতে উন্নতিপথ রুদ্ধ বই পরিষ্কত कब्र श्बे नाई। भिंग ७हे अभ श्रां★निई शैकांब कब्रिग्रांप्छन । किड তিনি বলেন যে বেনথামের অৰ্দ্ধপ্রতিষ্ঠিত দর্শনের ভ্রম প্রমাদ প্রদর্শন করিয়া তিনি যেমন জগতের কিয়ৎ পরিমাণ অপকার করিয়াছেন – কারণ মিলের সমালোচনা পাঠ করিয়া অনেকে হয়ত শুদ্ধ দোষ ভাগ দেখিয়াই বেনথামিক দর্শনের প্রতি বীতশ্রদ্ধ হইবেন— সেইরূপ যে সকল,ভক্ত্যন্ধ ব্যক্তিগণ বেনথামকে অভ্রান্ত বলিয়া মনে করিতে আরম্ভ করিয়াছিলেন, তাহাদিগের সমক্ষে বেনথামের ভ্রম প্রমাদ প্রদর্শন করিয়া জগতের কিয়ৎ পরিমাণে উপকারও করিয়াছিলেন । কোলেরীজবিষয়ক প্রবন্ধে তিনি অষ্টাদশ শতাব্দীর অভাবাত্মক দর্শনের বিরুদ্ধে উনবিংশ শতাব্দীর অভু্যখানের প্রকৃতিগত দোষ সকল স্পষ্টাক্ষরে বুঝাইয়া দেন। বেনথামের দর্শনসমালোচনার সময় মিল, যেমন বেনথামের দোষ ভাগের অযথা আন্দোলন দ্বারা একরূপ ভ্রমে পতিত হইয়াছিলেন, সেইরূপ কোলেরীজ দর্শনের সমালোচনার সময় গুণভাগের অযথা আন্দোলন দ্বার। আর এক প্রকার ভ্রমে পতিত হইয়াছিলেন । কিন্তু কাৰ্য্য ভ্ৰমাত্মক হইলেও মিলের উদ্দেশ্যের মহত্ত্ব ও সাধুত অবশ্যই স্বীকার করিতে হইবে। উনবিংশ শতাব্দরী র্যাডিকাল ও লিবারেলদিগের এরূপ অন্ধ বিশ্বাস জন্মিয়াছিল যে বেনথাম দর্শনের সকলই অভ্রান্ত এবং অষ্টাদশ শতাব্দীর অভাবাত্মক দর্শনের সকলই ত্ৰান্ত, এই রোগের প্রতীকার করাই মিলের উদ্দেশ্য ছিল । উক্ত পত্রিকার যে সংখ্যায় কোলেরীজবিষয়ক প্রবন্ধটা প্রকাশিত হয়, মিলের অধ্যক্ষকতাকালে উক্ত পত্রিকার ঐ শেষ সংখ্যা। ১৮৪০ খৃষ্টাব্দের বসন্তকালে মিল উক্ত পত্রিকার অধ্যক্ষতা হিক্সন সাহেবের হস্তে সমর্পণ করেন । হিক্সন তাহার অধ্যক্ষতাকালে উক্ত পত্রিকার এক জন অবৈতনিক নিয়মিত ও যোগ্য লেখক ছিলেন। হিক সনের সহিত মিলের এই মাত্র বন্দোবস্ত হইল, যে উক্ত পত্রিকা এখন হইতে “ ওয়েষ্টমিনিষ্টার রিভিউ - এই পুরাতন নামে আখ্যাত হইবে সেই নামে উক্ত পত্রিকাহিকসনের অধ্যক্ষতায় দশ বৎসরকাল প্রচলিত
