মুখবন্ধ। জন্তু ইয়ার্ট মিলেৰ জীবনবৃত্ত” সৰ্ব্বপ্রথমে আর্য্যদর্শনে প্রকাশিত হয় । কতিপয় বন্ধুর অনুরোধে ইহা এক্ষণে অনেক স্থলে পরিবর্তিত, ’ পরিবৰ্দ্ধিত ও পরিশোধিত হইয় স্বতন্ত্র গ্রন্থের আকারে সাধারণ-সমীপে जबानौड श्हेण । गथन हेश अनिर्भप्न थढाथिङ इग्न তখন অনেকে আমায় জিজ্ঞাসা করিয়াছিলেন যে জীবনচরিত পাঠের উপযোগিতা কি ? এবং একজন বৈদেশিকের জীবনচরিত পাঠ করিয়াই বা আমাদিগের লাভ কি? আঁখি তৎকালে ইহার কোন উত্তর দিই নাই এবং উত্তর দেওয়ার কোনও আবশ্যকতা উপলব্ধি করি নাই। কিন্তু যখন আমি ইঙ্গর পুনঃপ্রকাশনে সমুদ্যত হইলাম, তখন ইহার কোন উত্তর নী দেওয়া ভাল দেখায় না বলিয়া নিম্নে তাহার সংক্ষিপ্ত উত্তর দিলাম: চরিত্র-সংগঠনের উপকরণ-সামগ্রীর আদর্শ প্রদান করাই জীবনচরিতের প্রধান অধিকার । শিক্ষার প্রধান লক্ষ্য চরিত্র সংগঠন । চরিত্র-সংগঠনে প্রধান সহায় মনীষিগণের জীবনচরিত পাঠ। সুতরাং -জীবনচরিতের অনুশীলন.শিক্ষার একট প্রধান অঙ্গ হওয়া উচিত । ছড়াগ্যবশতঃ বঙ্গীয় বিদ্যলয় সমূহের অধ্যাপনা কার্ধ্যে সেই জীবন চরিতের পর্য্যাপ্ত ব্যবহার পরিদৃষ্ট হয় না । ইহার একট প্রধান কারণ উৎকৃষ্ট জীবনচরিতের অভাব। যে দুই একখানি জীবনচরিত আছে তাহা অতি সংক্ষিপ্ত। তাহ বালকদিগের চরিত্রসংগঠনের আদর্শ হইতে পারে, কিন্তু যুবকমণ্ডলীর চরিত্রসংগঠনের উপকরণ-সামগ্রীর সংযোজন করিতে অক্ষম । সেই অভাব পূরণের জন্য আমি # জন ষ্টয়ার্ট মিলের। बौवनइड” निथिएड अजूख रहे । अर्थात हेन्ह हिल ८ष गर्सअध्ध्नः কোন ভারতীয় মনীনীর চরিত্র ত্ৰিম করি। কিন্তু উপকরণগৰী ।
