>O রিস্টওয়াচ কামানের ক্ষোভে চূর্ণ হ’য়ে অfজ রাতে ঢের মেঘ হিম হ’য়ে অাছে দি কে-দিকে । পাহাড়ের নিচে—তাহণদের কারু-কারু মণি বন্ধে ঘড়ি সময়ের কাটা হয়তো বা ধীরে-ধীরে ঘুরাতেছে ; চাদের আলোর নিচে এই সব অদ্ভুত প্রহরী কিছুক্ষণ কথা কবে ;– হৃদয়যন্ত্রের যেন প্রীত আকাঙ্ক্ষণর মতো ন’ড়ে, সমুজ্জল নক্ষত্রের আলো গিলে । জলপাইপল্লবের তলে ঝরা বিন্দু-বিন্দু শিশিরের রাশি দূর সমুদ্রের শব্দ শfদণ চাদরের মতো—জনহীন—বাতাসের ধ্বনি দু-এক মুহূর্ত আরো ইহাদের গড়িবে জীবনী । স্তিমিত—স্তিমিত আরো ক’রে দিয়ে ধীরে ই হারা উঠিবে জেগে অফুরন্ত রৌদ্রের অনন্ত তিমিরে । গোধূলি সন্ধির নৃত্য দরদালনের ভিড়—পুথিবীর শেষে যেইখানে প’ড়ে অাছে—শবদ হীন-ভাঙl— সেইখানে উ-চু-উ-চু হরীতকী গাছের পিছনে হেমন্তের বিকেলের সূর্য গোল—রাঙা— চুপে-চুপে ডুবে যায়-– জ্যোৎস্নায় । পিপুলের গাছে ব’সে পেঁচা শুধু এক চেয়ে দ্যাখে ; সোনার বলের মতো সূর্য অণর রুপার ডিবের মতে চাদের বিখ্যাত মুখ দেখা ।
