পাতা:জীবনানন্দ দাশের কাব্যগ্রন্থ (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রেড়ীর অণলেণর মতো কী যেন কেমন এক অtশাবাদ ছিল তাহণদের চোখে মুখে মনের নিবেশে বিমনস্কতায় ; সংসারে সমাজে দেশে প্রত্যন্তেও পরাজিত হলে ইহাদের মনে হত দীনতা জয়ের চেয়ে বড় ; অথবা বিজয় পরাজয় সব কোনো-এক পলিত চাদের এ-পিঠ ও-পিঠ শুধু ;–সাধন। মৃত্যুর পরে লোকসফলতা দিয়ে দেবে ; পৃথিবীতে হেরে গেলে কোনো ক্ষোভ নেই । 砷 普 মাঝে-মাঝে প্রশস্তরের জ্যোৎস্নায় তারা সব জড়ো হয়ে যেত— কোথাও সুন্দর প্রেতসত্য অাছে জেনে তবু পৃথিবীর মাটির র্কাকালে কেমন নিবিড়ভাবে বিচলিত হয়ে ওঠে, অ ! হা । সেখানে স্থবির যুবা কোনো-এক তন্বী তরুণীর নিজের জিনিস হতে স্বীকার পেয়েছে ভাঙা চাদে অর্ধ সত্যে অর্ধ নৃত্যে অণধেক মৃত্যুর অন্ধকারে ঃ অনেক তরুণী যুবা—যৌবরাজ্য যাহণদের শেষ হয়ে গেছে — তারাও সেখানে অগণন চৈত্রের কিরণে কিংবা হেমন্তের আরো অনবলুষ্ঠিত ফিকে মৃগতৃষ্ণিকার মতন জ্যোৎস্নায় এসে গোল হয়ে ঘুরে-ঘুরে প্রান্তরের পথে চাদকে নিখিল ক’রে দিয়ে তবু পরিমেয় কলঙ্কে নিবিড ক’রে দিতে চেয়েছিল,—মনে মনে—মুখে নয়-—দেহে নয় ; বাংলণর মানস সাধনশীত শরীরের চেয়ে আরো বেশি জয়ী হয়ে শুক্ল রাতে গ্রামীন উৎসব শেষ ক’রে দিতে গিয়ে শরীরের কবলে তে। তবুও ডুবেছে বণর বার অপরাধী ভীরুদের মতো প্রাণে । তণর সব মৃত আজ । তা তাদের সন্ততির সন্ততি রণ অপরাধী ভীরুদের মতন জীবিত । ‘টের ছবি দেখা হল –টের দিন কেটে গেল— ঢ়ের অভিজ্ঞত; জীবনে জড়িত হয়ে গেল, তবু, হাতে খননের অস্ত্র নেই – মনে হয় চারিদিকে ঢিবি দেয়ালের رایانه