চৈতন্যদেব । br@t జా-సాకా-స్కౌ** “সকলে নদীয়া পরিত্যাগ করিয়া যাইলে প্রভুর ঘরবাটা কে রক্ষা করিবে এবং শোকসন্তপ্ত শচী ও বিষ্ণুপ্রিয়াকে কে সাস্তুনা করিবে ?” এই কথা বলিয়া শ্ৰীবাস সকলকে বুঝান এবং কয়েকজন যাইলেই যথেষ্ট হইবে, এইরূপ উপদেশ দেন । অবশেষে শ্ৰীবাসের উপদেশ মত নিতাই, বক্ৰেশ্বর, মুকুন্দ, চন্দ্ৰশেখর ও দামোদর এই পাঁচজনে গমন করেন। প্রথম দিনে ঐ পাঁচ জন ভক্ত কাটোয়া গিয়াছিলেন ; কিন্তু দ্বিতীয় দিবসে গদাধর ও নরহরি নামক আরও দুইজন ভক্ত প্রভূর বিচ্ছেদ-যন্ত্রণা সহ্যু করিতে না পারিয়া তথায় গমন করেন । নিমাই গৃহত্যাগ করিয়া কাটোয়াভিমুখে যাত্রা করেন। কাটোয়ায় সেই সময়ে কেশব ভারতী নামে একজন সন্ন্যাসী ছিলেন । নিমাই উত্তরায়ণ সংক্রান্তি দিবসে তাহার নিকট সন্ন্যাসগ্রহণ করেন। এই সময় তাহার বয়স পচিশ বৎসর হইয়াছিল। তিনি এই নবীন বয়সে সংসার-সুখে। জলাঞ্জলি দিয়া পথের ভিখারী হন । সন্ন্যাসগ্রহণের পর ভারতী মহাশয় কি নাম রাখিবেন, তাহাই চিন্তা করিতেছেন, এরূপ সময়ে কে যেন বলিয়া দেয়, “উহার নাম শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্য রাখুন।” ভারতী মহাশয় তাহাই করেন। তিনি নিমাইএর নাম শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্য রাখেন । চৈতন্যদেব কয়েক দিবস পথে পথে হরি সংকীৰ্ত্তন করিয়া, অবশেষে শান্তিপুরে আসিয়া উপস্থিত হন এবং নবদ্বীপ হইতে মাতাকে আনাইয়া তাহার সহিত সাক্ষাৎ করেন। শচীদেবী নিমাইএর সন্ন্যাসবেশ দেখিয়া অবিরলধারে অশ্রুবিসর্জন করিতে থাকেন। তিনি নিমাইকে সম্বোধন করিয়া বলেন, “বৎস, নিমাই ! বিশ্বরূপের ন্যায় নিষ্ঠুর ব্যবহার করিও না, সন্ন্যাসী হইয়া আমাকে ভুলিয়া থাকিও না, মধ্যে মধ্যে দেখা দিয়া আমার প্রাণরক্ষা করিও । মাতার কথা শ্রবণ করিয়া নিমাই বলেন, “মা । এ জীবনে আপনার ঋণ হইতে মুক্ত হইতে পারিব না। আপনি যে শরীর TeLSeMSSeLSL S SESLLLS eSSeeeSSSLSLLLLSSLeLSLSS LLSMMSSeLSSLL LS SeLeAAS SSLLSLSSLLSLS SeeLS SSLLLL LSLLSeSeLSSSeLSeLSLSeLSSSkSeeLSAS SAAAS LAS EeAe MSMeMS eeLSSSeSSeSeLSSSeSS AESiSiSSeS SeeSS Se eeSeeeS SeeSLLLS eeSLSLS LAeSSASTSSeeM Se eLSASSSLSLLSSeSLLS SSLSLSS EeSLSLSLS S SLeLeSLeSSeLSeLSS SLeMS SSLeLSSSeSeLeLSSSeSLeLSSSeLeM eeSeSLSLSSLSeLeMS eeeSLLSeSeSSMSeSe eeeSSeSLeLM eeSLLe ATAS
