পাতা:জীবনী সংগ্রহ - গনেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/১৯৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাধু তুকারাম। তুকারাম তাহার অবিচলিত অধ্যবসায়ের গুণে শীঘ্রই একজন সুপণ্ডিত হইয়া উঠেন ও শাস্ত্রীয় গ্রন্থসকল পাঠ করিয়া মনের আকাঙ্ক্ষা পূর্ণ করেন। নামদেব নামে একজন মহারাষ্ট্ৰীয় সাধু কতকগুলি অভঙ্গ রচনা করিয়া যান। তুকারাম ঐ অভঙ্গসকল অভ্যাস করিয়া ভজন করিতেন। ভজন গান করিতে করিতে তুকারামের এরূপ অভ্যাস জন্মিয়ছিল যে, তিনি নিজে অভঙ্গ রচনা করিয়া গাইতে পারিতেন। রচনা করিতে করিতে তাহার এরূপ ক্ষমতা জন্মিয়াছিল যে, মুখ হইতে অনর্গল পদাবলী বাহির হইত। তিনি যে সময়ে কীৰ্ত্তন করিতেন, সেই সময়ে শ্রোতাসকল স্পন্দহীন জড়পদার্থের ন্যায় বসিয়া থাকিত। তঁহার কীৰ্ত্তন ও উপদেশ শুনিবার জন্য দলে দলে লোক সমাগত হইত। তিনি জাতিতে শূদ্র ছিলেন। বটে, কিন্তু কাৰ্য্যগুণে লোক তঁহাকে ব্ৰাহ্মণের ন্যায় সম্মান করিত। তুকারামের যশঃসৌরভ চতুর্দিকে পরিব্যাপ্ত হইতেছে দেখিয়া, মম্বাজী,* রামেশ্বর ভট্ট প্রভৃতি হিংস্ৰক লোকে তঁহাকে বিবিধ উপায়ে যন্ত্রণা দেয় ; কিন্তু পরিশেষে তুকারামের দয়া, দক্ষিণ্য, বিনীতভাব, সুমিষ্ট কথা। প্রভৃতি গুণসকল দর্শন করিয়া আশ্চৰ্য্যান্বিত হন ও অন্যান্য ব্যক্তিদিগের ন্যায়। ভক্তি করিতে থাকেন। পুনা নগর হইতে কিছুদূর উত্তর-পূর্বে ভাগোলি নামক এক গ্রামে। রামেশ্বর ভট্ট বাস করিতেন। তিনি তুকারামকে ডাকাইয়া বলেন যে, “তুমি শূদ্র হইয়া বেদ ব্যাখ্যা করিতেছ। কেন ? শূদ্রের পক্ষে ইহা মহাপাপ। আমি তোমায় নিষেধ করিতেছি, তুমি বেদ ব্যাখ্যা এবং অভঙ্গ রচনা করিও না। তুমি পূর্বে যে অভঙ্গ রচনা করিয়াছিলে, তাহা জলে SSDDDD DB BBDS BBDB BDB BB DBBD DDBD DBBD DS S BB DDuDB BDBD DBBDD SS S SBBB BD LLLD DBD Du D0 D BB BDDDS মোহাম্ভ হইয়াছিলেন।