পাতা:জীবনী সংগ্রহ - গনেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/২১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহাত্মা কবীয় দাস । sw» আমাকে স্পর্শ করিয়া “রাম কহাঁ “রাম কহ বলিয়াছিলেন, তাহাতেই DBD D BDBD DDBL S BDBBDBDS sg sBBB sD DBDD দেখিয়া রামানন্দ স্বামী তাহাকে শিষ্যভাবে গ্ৰহণ করেন। রামানন্দের বার জন শিষ্য ছিল, তন্মধ্যে কবীরই সর্বপ্ৰধান। কবীর অতিশয় বুদ্ধিমান ছিলেন। ইনি রামানন্দের শিষ্যত্বে দীক্ষিত হইবার পর হইতেই হিন্দুধৰ্ম্ম-শাস্ত্ৰ আলোচনা করিতেন। এইরূপ আলোচনার BB DB BDD D BDBBB DDB DDDuS BBD BDD প্রশ্ন কবীরের মনে উদয় হইলেই তাহার মীমাংসার জন্য তিনি গুরু রামানন্দের নিকট গমন করিতেন ; কিন্তু বিচারে রামানন্দই পরাস্ত হইয়া যাইতেন। কবীর ভক্তাদিগের ন্যায় ধৰ্ম্মের বাহ চাকচিক্য ব্যবহার করিতেন না। তিনি ঐ ধরণের সাধুসন্ন্যাসী দেখিলেই বলিতেন, “জটা-বিভূতি ধারণ করিলেই যে যোগসাধন হয়, তাহা নহে; প্রকৃত ভক্তি ব্যতীত ঈশ্বর আরাধনা হয় না।” কবীরের মুখে ঈদৃশ ৰাক্য শুনিয়া অনেকেই তাহার শক্ৰ হয় ও তঁহাকে বিবিধ প্রকারে শাস্তি প্ৰদান করে ; কিন্তু ভক্তবৎসল দয়াময়ের দয়ায় তিনি সকল প্রকার শাস্তির হস্ত হইতে মুক্তিলাভ করেন। প্ৰতি তর্কে রামানন্দ পরাস্ত হইতে থাকায় গুরু-শিষ্যের মধ্যে মনোমালিন্য ঘটে । এরূপ অবস্থায় কবীর রামানন্দের সম্প্রদায় পরিত্যাগ করিয়া স্বীয় মত প্রচার করিতে আরম্ভ করেন। রামানন্দ জাতিবিচার করিতেন, কবীর জাতিবিচার ভঙ্গ করিয়া সকলকেই ধৰ্ম্মোপদেশ দিতেন। কবীরের মুখে গভীর ধৰ্ম্মতত্ত্বসকল শুনিয়া অনেকেই তঁহার শিষ্য হয়। ঐ শিষ্যেরা কবীরপন্থী নামে অভিহিত। এরূপ কথিত আছে যে, কটক, বোম্বাই, শ্ৰীক্ষেত্র এবং বিহার অঞ্চলে তিনি বহুসংখ্যক মঠ স্থাপন করিয়াছিলেন। অদ্যাবধি কবীরপন্থীদিগের দ্বাদশটা মঠ বৰ্ত্তমান রহিয়াছে। তন্মধ্যে | বারাণসীস্থিত “কবীর চৌরা” সৰ্ব্বাপেক্ষা প্ৰধান।