পাতা:জীবনী সংগ্রহ - গনেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/২৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७३ क्रान्मद । Ro It aurawayar গান সমাপ্ত হইলে তিনি ভগবানের স্তব করিয়া বলেন, “ভগবান! অপরাপর স্থানে ভক্তের মানরক্ষা হইয়াছে, এই স্থানে কি তাহা হইবে । না ? এ ভক্ত কি আপনার প্রসাদে বঞ্চিত হইবে ?” এইরূপ নানাবিধ কাতরোক্তিতে স্তব করিয়া প্ৰায়োপবেশনে উপবিষ্ট থাকেন। জনশ্রুতি এইরূপ যে, রাত্রিকালে ভগবান স্বয়ং সেই স্থানে আসিয়া তাহাকে স্বর্ণ পাত্রে ভোগান্ন আনিয়া প্ৰদান করেন। নানক প্ৰসাদ পাইয়া দেবতাকে বলেন, “ভগবন! আপনি রাত্ৰিযোগে আমাকে প্ৰসাদ প্ৰদান করিলেন, ইহ লোকে বিশ্বাস করিবে না, অধিকন্তু চৌৰ্য্যাপবাদের বিশেষ সম্ভাবনা আছে। আপনি ভক্তের মানরক্ষার জন্য এমন একটা উপায় করুন, যাহাতে দেব-ভক্তির গৌরব বৃদ্ধি পায়। এই স্থানে গঙ্গাজলের অভাব দেখিতেছি, আপনি অনুগ্ৰহ করিয়া আমাকে গঙ্গাজল প্ৰদান করুন।” ভগবান “তথাস্তু” বলিয়া সেই স্থানের মৃত্তিকাতে পদাঘাত করেন। পদঘাতে গৰ্ত্ত খনিত হইলে, তিনি গঙ্গাকে আনয়ন করিয়া অন্তহিত হন। প্ৰাতঃকালে পাণ্ডারা মন্দিরে স্বর্ণখালা না পাইয়া, ক্রমে নানকের নিকট আসিয়া উপস্থিত হন এবং সমস্ত বৃত্তান্ত অবগত হইয়া, বিশেষত: নূতন কূপ সন্দর্শন করিয়া আশ্চৰ্য্যান্বিত হন। এক্ষণে সেই কূপ বাপীতে পরিণত হইয়া “গুপ্ত-গঙ্গা” নামে খ্যাত হইয়াছে। শিখাধিপতি রণজিৎ সিংহের পিতা রাজা মহা সিংহ, পুরী সন্দর্শনে আসিয়া, এই বাপীয় কপাট করিয়া দিয়াছেন। এই মঠে শিখ অতিথিগণ আশ্রয় পাইয়া থাকে। একদিন নবাব দৌলত খাঁ, নানককে লইয়া মসজিদে উপাসনা করিতে যান। সকলে উপাসনায় প্ৰবৃত্ত হইলে নানক স্থিরভাবে দাড়াইয়া। থাকেন। নানককে দাড়াইয়া থাকিতে দেখিয়া বাদসহ বলেন, “আপনি S BBBB D DBDD DDD DB BDB S S DBD DB BBD বলিয়াছিলেন, “আমি ত দাড়াইয়াছিলাম, আপনারা কিরূপ উপাসনা