বুদ্ধদেব । 8) ASeSAS AL LALALASSSLSASAkeLSLke L LSLSSSLASLSLLL LSLS LeSLLLLSSLL LLLSeAeSLS S SLLL eee AekS SLL eSLSeLeMeLeLeeLeeeLL SSeeMLe LSeL LAeAeLM LeeMSeLeLMSe SeS যাইয়া তাদেশীয় অধিবাসী দিগকে আপনাদের ধৰ্ম্মে দীক্ষিত করেন। প্যালেষ্টাইন, আলেকজান্দ্ৰিয়া, গ্রীস ও রোমেও বৌদ্ধমত প্রচারিত হইয়াছিল, এরূপ শুনিতে পাওয়া যায়। বিভক্ত বৌদ্ধ সম্প্রদায়। বৌদ্ধগণ একমাত্র বুদ্ধদেবের উপাসক হইলেও তাহাদিগের মধ্যে শ্রেণীBDD DD DSS DDBDB BB BDBBD D S BDSDDBBS যোগাচার, সৌত্ৰিান্তিক ও বৈভাষিক । মাধ্যমিকদিগের মতে সকলই শূন্য, জগতে কিছুই নাই। ইহাদের মীমাংসা অতি চমৎকার। জগৎ মিথ্যা। কারণ যাহা জাগ্ৰন্দবস্থায় দৃষ্ট হয়, তাহা স্বপ্নাবস্থায় দৃষ্ট হয় না, আর স্বপ্নাবস্থায় যাহা দেখা যায়, তাহা জাগ্ৰন্দবস্থায় দৃষ্ট হয় না। ইহাতেই উহারা স্থির করিয়াছেন যে, জগৎ মিথ্যা । যোগাচারীরা বাহবিস্তুকে অলীক ও ক্ষণিক বিবেচনা করেন। বিজ্ঞান রূপ আত্মাই উহাদিগের মতে সত্যরূপে প্ৰতিপন্ন হইয়া থাকে। উক্ত বিজ্ঞান দ্বিবিধ,-প্রবৃত্তি ও আলয়। জাগ্ৰাৎ বা সুপ্ত অবস্থায় যে জ্ঞান জন্মে, তাহা প্ৰবৃত্তি-বিজ্ঞান এবং সুষুপ্তি দশায় যে জ্ঞান জন্মে, তাহাকে আলয়-বিজ্ঞান বলে। সৌত্ৰিান্তিক মতে বাহাবস্তু সত্য ও অনুমান-সিদ্ধ। বৈভাষিকেরা বাহাবস্তুকে প্ৰত্যক্ষ-সিদ্ধ কহে । বৌদ্ধধৰ্ম্মে মুমুক্ষু ব্যক্তিদিগের আবার চারিটী অবস্থা আছে, যথাঅহঁৎ, অনাগামী, সকাদাগামী ও শোতপত্তি। জীবন্মুক্ত দিগকে অৰ্হৎ বলে। যাহাদিগকে আর পৃথিবীতে জন্মপরিগ্ৰহ করিতে হইবে না, বৰ্ত্তমান দেহান্তরের সহিত নিৰ্বাণ ফললাভ করিবেন, তাহাদিগকে অনাগামী বলে। যাহারা এক জন্ম পরে নির্বাণ লাভ করিবেন, তঁহাদিগকে সকদাগামী
