বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:জীয়ন্ত - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পকেটের পয়সা গুনে দেখে পাকা মেয়েটির সঙ্গে ভেতরে যায়। সেদিন ওর মর দেখে কি রকম হতাশ আর আশ্চৰ্য্য হয়ে গিয়েছিল স্পষ্ট মনে আছে। সব কল্পনা ভেঙ্গে চুরমার হয়ে গিয়েছিল। জীবটা স্বষ্টি-ছাড়া, জীবন সৃষ্টি-ছাড়া, তার আস্তানাও হবে খাপছাড়া উদ্ভট ধরনের কিছু, কখনো যেমনটি সে চোখেও দেখে নি, ভাবতেও পারে নি। তার বদলে বি-শ্রেণীর একজন গরীব মেয়েলোকের সাধারণ নোংরা গোরস্থালী ঘর দেখে থ’ ব’নে গিয়েছিল পাকা। তাছাড়া, সেদিন লজ্জা সঙ্কোচ অস্বস্তিতে সে একটু নার্ভাস হয়ে গিয়েছিল, বার বার শুধু এই কথাটাই মনে হচ্ছিল যে মেয়েটা মনে মনে নিশ্চয় ভাবছে ; আমি ওর দিদির বয়েসী, আমার কাছে ছোড়া এয়েছে পিরীত করতে । শুধু পালাই পালাই করছিল সেদিন মনটা, আস্ত একটা টাকা খরচ করেও ভাল করে দুটো কথা কয়ে রহস্য জগতের এই খাপছাড়া প্ৰাণীটিকে একটু জানিবার চিনবার সুযোগটা কাজে লাগাতে পারে নি। ঘরটা যেমন হোক, श्ष क्रि ऐलु श८ऊ °८द्र न ? পয়সা হাতে দিতে হয়। ঘরে ঢুকেই। মানুষ এদের ঠকায়, নিশ্চয় ঠকায়, নইলে ভদ্র ঘরের ছেলেকে এত অবিশ্বাস কেন ? কি ভয়ানক ! এদেরও মানুষ ফাকি দিতে পারে । তোমার নাম কি ? ও বাবা! সেদিনের শোধ তুলবে বুঝি আজ ? সে পেচিয়ে পেচিয়ে হাসে, মোর নাম বিমলি । তোমার নামটা শুনি ? স্যাতসেতে ঘর, ধোঁয়াটে গন্ধ। নোংরা ময়লা ঘর, অথচ বাসন ক’টি কি ঝকঝকে করে মাজা, প্ৰদীপের শিখাটা চকচকে, যেন পিলসুজ বেয়ে লন্বিয়ে উঠেছে, মেঝেতে গৰ্ত্ত থাক, এককণা ধুলো নেই, নিকানোর চিহ্নটা স্পষ্ট। উই-ধরা পায়া তক্তাপোষের, তুলে-নাড়া ছেড়া তোশক বলেই চাদর টান করে পেতেও এবড়ো-খেবড়ো ভাবটা ঘোচানো যায় নি, কোণার দিকে একটু বেরিয়েও আছে তেলচিাট ছেড়া তোশক, কিন্তু সাবান-কাচ পরিষ্কার চাদরটি। बांदा कि कहबन ? DB BDDS BD sDLS BDBDLSS SBSBDD BB D BD Vo