বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:জীয়ন্ত - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দুখ সন্দেশ সব চেটেপুটে খায়। আঁচিয়ে ঘরে গিয়ে বিছানায় গুয়েই সে ঘুমিয়ে পদক্ষ পাঁচ মিনিটের মধ্যে। নতুন মামী মশারি ফেলে মশারি গুজে দিয়ে দাড়িয়ে আছে চৌকির পাশে এটা সে অনুভব করে দু-এক মিনিটের জন্য, স্বপ্ন দেখার মত। তারপর গাঢ় ঘুমের মধ্যে তলিয়ে গিয়ে জাগ্ৰত দিনটা শেষ হয়। 5िन्न s একুশের আন্দোলন আপোষের হতাশায় ফুরিয়ে গেছে। স্বাধীনতা আসে নি। আন্দোলন নেই। কিন্তু নেতারা আছেন। সাধারণ খাটিয়ে গরীব মানুষ বঞ্চিত হয়েছে কিন্তু নেতারা মুনাফা লুটেছেন জনপ্রিয়তায়। এই শহরের ছোটখাট নেতারা পৰ্য্যন্ত । স্বাধীনতা ‘নাই বা পাওয়া গিয়ে থাক একুশ সালে, ক’বছর পরে শহরটা স্বাধীনতার ভরসা-দাতা মহাপুরুষ অনন্তলালকে পেয়েছে। রবিবার বিকালে রাজা ভীমশ্ৰীতিলক মেমোরিয়াল হলে অনন্তলালকে মহাসমারোহে সম্বৰ্দ্ধনা দেওয়া হল। শুধু বিকালে নয়, সমস্ত রাত ধরেও বটে। সভাটা হল বিকালে, ঘণ্টা দুই। তারপর রাত দশটা থেকে কাকডাকা ভোরা পৰ্য্যন্ত হলের স্থায়ী স্টেজে অভিনয় কৰা হল বাংলায় বৰ্গীয় হানা অবলম্বনে লিখিত একটি নাটক ও “শিক্ষিতা যৌ” BBDBD SS LLL DD DBDDDBB BBBDD DBDDD BBDBB DDD LD BBDDB 6चांबधों कग्रां इहईिज । এই জেলা শহরে একটি মস্ত এ্যামেচার ড্রামেটিক ক্লাব আছে, প্ৰতিষ্ঠা * ১৯১৮ সালে ইং” । সাত-আট বছর ধরে ক্লাবটি প্ৰতিৰছর গড়ে তিনটি নাটক এবং প্রত্যেকটি নাটকের সঙ্গে ছোট একটি প্ৰহসন মঞ্চস্থ করে শহরবাসীকে আনন্দ দিয়ে আসছে, অসহযোগ আন্দোলন চলবার সময়টা ছাড়া। আন্দোলন একটু 88