পাতা:ঢাকার ইতিহাস প্রথম খণ্ড.djvu/২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

• ترع : “জাঠালিয়া” এবং “বস্থ রি" নামক স্থানদ্বয়ে ও প্রাচীন অট্টালিকার ভয়ঙ্গুণ পরিলক্ষিত ইয়া থাকে। তাছাও পালবংশীয় রাজগণের বিলুপ্তগায় অতীত স্মৃতির সহিত বিজড়িত হইয়া রহিষ্কাছে বলিয়া মনে করি। “গান্ধীবাড়ী" গ্রাম গাজীখালি নদীতটে অবস্থিত। এই স্থানে ৰশোপালের অন্ততম আবাস স্থান ছিল। রাজবাটীর চতুর্দিক স্বপ্রশস্ত পরিখা বেষ্টত' বাটার দক্ষিণদিকে বহুদূর ব্যাপী বিল এবং অপর তিন দিকেই পরিখার চিন্তু বিদ্যমান রহিয়াছে। পরিখার পার্শ্বেস্থানে স্থানে মৃৎপ্রাকারের চিন্তু পরিলক্ষিত হইয়া থাকে। রাজবাটীর পশ্চিমদিকস্থ পরিখ হইতে প্রায় অৰ্দ্ধমাইল পশ্চিম দিকে গাজীখালি নদী প্রবাঞ্ছিত। গলীখনি পশ্চিম তটদেশে মাধবচালী গ্রাম অবস্থিত। এই মাধবচাল। গ্রামের দক্ষিণ দিকেই উপরোক্ত বিল বিস্তৃত রহিয়াছে। বর্তমান জাগাঁর বন্দরের কিঞ্চিৎ উত্তরাংশে ধলেশ্বরীর পশ্চিমতটসংস্থ নামক স্থানে চাদগাজীর পিতা দেলওয়ার থ। নৌকাযোগে গমন করিলে ঝড় বৃষ্টির লক্ষণ দেখিয়া একটা শিমুল গাছে তাছার rনীক বন্ধন করেন। তাহাতেই ঐ স্থানের নাম "মেঘ শিমুলিয়া” ইয়াছে বলির স্থানীয় প্রবাদ প্রচলিত আছে। দেলওয়ার উহার নিকটে ৰাসস্থান নির্দেশ করিয়া তথা অবস্থান করেন। উৎকে iাধারণ লোকে রাজবাড়া বলিয়া থাকে। ধলেশ্বরীর তরঙ্গাঘাতে মেশিমুলিয়া ও রাজবাড়ী এই উভয় স্থানই ভগ্ন হইয়া পুনরায় নূতন pড়াতে পরিণত হইয়াছে। মাণিকগঞ্জ মহকুমার অন্তর্গত বুতুনী একট প্রাচীন গ্রাম। চরিশত sংলর পূৰ্ব্বে ক্ষীরাই ও কাভাবতী নদীর স্রোভোগ্রাবল্যে বুতুনী গ্রাম দীগর্ভে বিলীন হইয় যায়। পরে আবার বালুকাচড়ে পরিণত হয়। rই সময়ে কতিপয় ভদ্র বংশীয় মোসলমান এই স্থানে আসিয়া বাসস্থাপন