পাতা:দানপত্র - জলধর সেন.pdf/৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দাদপত্র সতরঞ্চিখানার যে নবীন বয়সে কি চেহারা ছিল, তা এখন ঠিক কবৃতে হলে প্রত্নতত্ত্ববিদ্যুকে ডাকতে হয়। ভদ্রলোক এলে কি যে করব। আমাকে যদি যেতে লেখেন, তা হলেই ভাল হয়, কি বল প্ৰেম ? আমি বললাম, তার চিঠির ভাব দেখে বোধ হয়, তিনিই আসবেন, আপনাকে যেতে দেবেন না। আর আপনি ত সব কথা খুলেই tिर्छन ; उर्श्वन स्त्रांद्र कि ? মাষ্টার মহাশয় বললেন, রাত্রে আর কােজ নেই, কাল সকালেই চিঠিখানা ডাকে দিও। সকালে ডাকে দিলে সন্ধ্যার সময়েই তিনি পত্র পাবেন ; শনিবার সকালে আমাকে খবর পাঠাতে পারবেন। শুক্রবার সন্ধ্যার পরই একজন লোক আসিয়া পত্রের উত্তর দিয়া গেল। মাষ্টার মহাশয় তখন বাড়ীতে ছিলেন না। পত্রে কি সংবাদ আছে জানতে পারিলাম না। লোকটিকে বললাম, তুমি মাও, তিনি বাড়ীতে এলেই পত্ৰখানি তঁর হাতে দেব। লোকটী বলল, পত্রের জবাব বাবু চান নাই, কিন্তু পত্ৰখানি যেন তার হাতে পৌছে, এই কথা বারবার বলে আমাকে পাঠিয়ে দিয়েছেন। আমি কি একটু বস্ব। আমি বললাম, কোন দরকার নেই। তোমাকে ত এই রাত্রে অতদূর যেতে হবে; দেৱী হলে হয় ত সোয়ারের গাড়ী পাবে না। BD DBDDD DB S BD S SLDDD BDDB KDBS ভদ্রলোকের মাষ্টার মহাশয়ের সহিত সাক্ষাৎ করবার এত আগ্ৰহ ষে, هسط