দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ । • 敬5 যুগল কঠিন রূপে বন্ধন করিল। অনস্তর পানীয় রারি অাহরণামস্তুর বলপূৰ্ব্বক নরেন্দ্রকুমারকে পোতারোহণ করাইয়া চলিয়া গেল। দেবরাজ অকস্মাৎ ঈদৃশ বিপদ-গ্রস্ত হওয়াতে হত-চৈতন্য-প্রায় হইয়। চারিদিক শূন্য দেখিতে লাগিলেন। মনে মনে কহিতে লাগিলেন, হীর কি হুইল ! এসময় একবার প্রিয়তম প্রণয়িনীকে দেখিতে পাইলাম না! কি জন্য তাদৃশ স্বপ্ন দেখিয়। তৎসফল্যর্থ যত্ব করিয়াছিলাম ? কেনই বা দস্থ্যর প্রাণ বধ পূৰ্ব্বক নরেন্দ্র-বালার উদ্ধার করি তদীয় প্রণয়-পাশে বন্ধ হুইয়াছিলাম ? হা বিধাত ! তোমার মনে কি এই ছিল ? মহারাজ-পুত্র হইয়। এত ক্লেশ সহ করতঃ অবশেষে কি দাস হইতে ছইল । রাজকিশোর পোত মধ্যে বিষণ্ণবদনে নিষs হইয়া মনে মনে এবম্বিধ নানা প্রকার খেদ করিতে করিতে অজস্র অশ্রুধারা বর্ষণ করিতে লাগিলেন। কিন্তু উপহার সেই অশ্রু-বর্ষণ কেবল অরণ্যে রোদন মাত্র হইল, কোন ফল-প্রদ झ्हेल मl ! 命 $ নিশাবসান হইলে চন্দ্রকলার নিদ্রা ভঙ্গ হইল। নেব্রোহ্মীলন পুরঃসর রাজকুমারকে তথায় না দেখিয় অরণ্য-চকিত। কুরদিণীর স্বায় ইতস্ততঃ দৃষ্টি ক্ষেপ কটুতে লাগিলেন। পরে গাৱোখান পূৰ্ব্বক লতাকুঞ্জ হইতে বহির্গত হইয় সরসীর চতুষ্পাশ্ব পর্ঘ্যব লোকন করিলেন, কিন্তু কোথাও স্বপনন্দনের কোন চিহ্ন লক্ষিত হইল না । তখন হিংস্র জন্তু কর্তৃক প্ৰাণেশ্বরের প্রাণ বিনষ্ট হইয়াছে, এই আশঙ্কায় রাজকুমারী উচ্চৈঃস্বরে রোদন করিতে করিতে ছিন্নমুলতৰুর ন্যায় ভূতলে পতিত ও মূচ্ছিত হুইলেম । অনেক ক্ষণের পর চেতন প্রাপ্ত হইয় সহস্র ধার
