ዓዪ» কপালে আঘাত দুঃখ ভাবে মনে মনে। হরিচন্দ্ৰ মহারাজা বুলে] বনে বনে ॥১৩ [রাজারানী] ভ্ৰমণ করন বনে বনে । অমরাবতীর রাজা কেহ নাঞী জানে। বনে বনে রাজারানী বড় পায় দুখ । নিরবধি থাকে রানী রাজার সমুখ । জুলঝারি ফলমূল সদাই সঙ্গতি। কাননে কাননে রাজা সঙ্গে রূপবতী ৷ নিশি দিসি মনে দুখ সদাই সন্তাপ । শাৰ্দ্দলের ভয় বড় সিংহের প্রতাপ । অনেক দিবসে পাল্য বন্ধুকার তীর } পুরাট রচনা দেখে বিনোদ মন্দির। পরিপাটি ধৰ্ম্মের দোহারা মনোহর । পূজা করি আমিনী সকল যায় ঘর। কপালে ধৰ্ম্মের টীকা কাঞ্চন-বাটা হাথে । আচম্বিতে দেখা হল্য মদনার সাথে | রাম সীতা সাক্ষাৎ দেখিল বনবন্ধু। রতি সতী সমান বচন রসমধু॥ লোচনে লোচনে যুক্তে যুবতীরা কয়। জিজ্ঞাসিল বনে কেন তোমার বিজয় ॥ বচন বলিতে পায় লোটায় মদন । কান্দিতে কান্দিতে বলে বিশেষ করুণা ৷ মদনা। আমার নাম বড় অভাগিনী । অমরাবতীর অই রাজা গুণমণি ৷ রাজপাট পুরট পরম সিংহাসন । পরে লুট করে ধন। রজত কাঞ্চন | दिनांग अनिद्ध दनि दश्। नांौ (काल । কানা খোড়া পথে ঘাটে আঁটকুড়ি বলে। রূপরামের ধৰ্ম্মমঙ্গল পুত্ৰ-হেতু মনে বড় পাই মন ব্যথা।। কার ঠাঞী পাব ধৰ্ম্মপূজার বারতা। এ বােল শুনিঞা বলে বনবধূগণ । বল্পকার তীরে আছে ধৰ্ম্মের গাজন। শিখি-পাখা চমরী ছায়নি চারি চাল । রায়ট পাথরে বান্ধা বিনোদ বিশাল] { নিশ্চয় বচন শুন রানী আর রাজা । সেইখানে ঠাকুর পূজিল পাঁচ বঁজা ৷ যে বর মাগিবে তথা সেই বর পাই । এই দেখা ঠাকুর পূজিল মোরা যাই] ৷ উ পদে শরণ নিল তোমরা তথা যাও । গহন কাননে কেন মিছা দুখ পাও ৷ এত শুনি রাজা রানী হরিষ অন্তরে । বলুকার দেউলে ধৰ্ম্মের পূজা করে। রাজা রানী নিয়মে রহিল রাত্রি দিনে । পূজা করে আনন্দ হরিষ বড় মনে ॥ মদন সহিত। তবে হরিচন্দ্র রাজা । তুলা মীন মকরে বসন্তে দেই পূজা ৷ যমরাজা না এটী পায় ধৰ্ম্মের দর্শন । दिम अस्छनौ प्राञ्जा ऊg°१ भन्म भन्म } জয় দেই। মদনা। হরিষ মনোরথে । ধুনার সৌরভ গেল দু-যামের পথে । বিস্তর করিল স্তব প্ৰভুত্ব উদ্দিশে । দেখা দিল ধৰ্ম্মঠাকুর সন্ন্যাসীর বেশে ॥ বর মাগ আপনি অমরাবতী-রায় । নিজগুণে তোমাকে সহজে বর-দায় { চল রাজা বাড়ীকে সফল সিদ্ধ কাজ । আমি স্বৰ্গ পাতাল ঠাকুর ধৰ্ম্মরাজ । ১৩। এইখানে আদর্শ পুথির দুইখানি পাতা নষ্ট হ্যা গিয়াছে। অতঃপর ৭৯ পৃষ্ঠার ১০ ছাত্র অবধি ন-পুখির পাঠ। জ-পুথির পাঠ মোটামুটি ন-পুথির অনুগত।
