রািপয়ামের ধৰ্ম্মমঙ্গল ه/teا সীতারাম দাস বলিয়াছেন, সীতারাম দাস গান ধৰ্ম্মের চরণে, ফকীরের বেশে ধৰ্ম্ম দেখা দিল বনে । DBuD DDBB DBB gggD DLDDLDLS BDB i DBDBDB DBDDD BBK শনিবার ঠিক দুপুর বেলায় সন্ন্যাসী ঠাকুরের পূজা হইয়া থাকে। অগ্ৰে সন্ন্যাসী ঠাকুরের পূজা না হইলে ধৰ্ম্মের পূজা আরম্ভ হইতে পারে না। ধৰ্ম্মঠাকুরের এই সন্ন্যাসী-ফকীর রূপকল্পনা হইতে পরবর্তী কালে সত্যপীর उJनांद्रांs१ फैांडूंब ऐडुत्र श्रुंशश् । (৮) ধৰ্ম্মঠাকুরের আদিমতম রূপ য়াহাই হউক না কেন, যে রূপে তেঁাহাকে পাইতেছি তাহা আধুনিক ব্ৰাহ্মণ্য-সংস্কৃতির দ্বারা_পরিপুষ্ট। তাই যো-রূপে তিনি সুৰ্য্যদেবতা সে-রূপে তিনি বিষ্ণুর সহিত একীভূত হইয়া গিয়াছেন। বস্তুতঃ ধৰ্ম্মঠাকুরের সাহিত্যে আমরা তাহাকে মহাবিষ্ণু রূপেই বিশেষভাবে পাইতেছি। আর যে-রূপে তিনি কৃচ্ছসাধক ব্ৰািন্ত্যদের উপান্ত সে-রূপে তিনি শিবেয় স্বরূপ্য লাভ কবিয়াtছন। এইজন্য অনেক স্থানে ধর্শের গাজন এখন শিবের গাজনে রূপান্তরিত হইয়াছে, এবং ধৰ্ম্মঠাকুরের প্রথম সৃষ্ট আন্ত অনুচর নীল (অর্থাৎ উলুক) শিবের গাজন নীলাবতী রূপ ধারণ কবিয়াছে। পশ্চিম বঙ্গের মধ্য ও পূর্ব অঞ্চলে ধৰ্ম্মঠাকুর প্রায়ই বিষ্ণুর কিংবা শিবের সঙ্গে অভিন্ন হইয়া পড়িয়াছেন। (৯) ধৰ্ম্মঠাকুরকে আশ্রয় করিয়া সেকালেব তাবৎ স্থানীয় দেবদেবী পূজাভাগ পাইয়াছিলেন। বাসলী (অর্থাং কালী), জাঙ্গুলী ( অর্থাং মনসা), ভগবতী (পর্কটবাসিনী গো-রক্ষিণী দেবতা), পাণ্ডাসুর ( পুণ্ডাসুর, অর্থাৎ আখবাডির দেবতা), লৌহজঙ্ঘা (লৌহকারদিগেব দেবতা)’, ডামরশঞি (ডামরাস্বামী), প্রভৃতি যাবতীয় ডাকিনী শাকিনী যক্ষ রক্ষ ক্ষেত্রপাল ইত্যাদি উপদেবতা ধৰ্ম্মের আবরণ-দেবতায় পরিণত হইয়াছিলেন।Mধান-চাষ হইতে আরম্ভ করিয়া লৌহ ও কাংস্ত কাৰ্য্য প্ৰভৃতি তাবৎ দেশীয় বৃত্তি (industry) ধৰ্ম্মঠাকুরের গাজন উপলক্ষ্যে বহুমানিত হইয়াছিল।k/ সুতরাং সাব-রিকমে বাঙ্গালা দেশের আদিম সংস্কৃতি ধৰ্ম্মপূজার মধ্যে সংহত হইয়াছিল। </ ১ । শাস্তিপুরের অদূরে লোহাজঙ্গি দেবতা আছেন। ইনি এমন শক্তিরূপে পূজিত ” হইতেছেন।
