পাতা:ধর্ম্মবিজ্ঞান - স্বামী বিবেকানন্দ.pdf/১৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১২২ ধৰ্ম্মবিজ্ঞান | ^ A^^^^ A `్నf * *. * *. * ** *్న, AF* F * * 4 ^ * ** ** , wAA /^ * ** * *. * AYSAS SSAS SSASMASAMMSJeeMAMMAAAA এইরূপে যাজ্ঞবল্ক্য ভালবাসা অর্থে তিনি কি লক্ষ্য করিতেছেন, তাহা বুঝাইলেন । যখনই আমরা এই প্রেমকে এক বিশেষ প্রদেশে সীমাবদ্ধ করি, তখনই যত গোলমাল। মনে করুন, আমি কোন স্ত্রীলোককে ভালবাসিতেছি, যদি আমি সেই স্ত্রীলোককে আত্মা হইতে পৃথক ভাবে, বিশেষ ভাবে দৃষ্টি করি, তবে উহা আর নিত্যস্থায়ী প্রেম হইল না । উহা স্বার্থপর ভালবাসা হইয়া পড়িল, আর দুঃখই উহার পরিণাম, কিন্তু যখনই আমি সেই স্ত্রীলোককে আত্মারূপে দেখিতে পারি, তখনই সেই ভালবাসা যথার্থ প্রেম হইল, তাহার কখন বিনাশ নাই । এইরূপ যখনই আপনার সমগ্র জগৎ অর্থাৎ আত্মা হইতে পৃথক করিয়া জগতের কোন এক বস্তুতে আসক্ত হন, তখনই তাহাতে প্রতিক্রিয়া আসিয়া থাকে। . আত্মা ব্যতীত যাহা কিছু আমরা ভালবাসি, তাহারই ফল শোক ও দুঃখ । কিন্তু যদি আমরা সমুদয় বস্তুকে আত্মার অন্তগত ভাবিয়া ও আত্মাস্বরূপে সন্তোগ করি, তাহা হইতে কোন কষ্ট বা প্রতিক্রিয়া আসিবে না। ইহাই পূর্ণ टरांनन्ल । এই আদর্শে উপনীত হইবার উপায় কি ? যাজ্ঞবল্ক্য ঐ অবস্থা লাভ করিবার প্রণালী বলিতেছেন । এই ব্ৰহ্মাণ্ড অনন্ত : আত্মাকে না জানিয়া জগতের প্রত্যেক বিশেষ বিশেষ বস্তু লইয়া, উহাতে আত্মদৃষ্টি করিব কিরূপে ? “দূরে যদি একটা দ্বন্দুভি বাজিতে থাকে, আমরা উহা হইতে উৎপন্ন শব্দকে, শব্দতরঙ্গগুলিকে জয় করিয়া জয় করিতে পারি