বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:ধর্ম্ম বিজ্ঞান বীজ.pdf/১০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ز موتوا) দেন। আমাকে পবিত্ৰবিনীত,সুশীল ও ধৰ্ম্মানুরক্ত দেখিলে, অামাকে সুস্থ ও সবল শরীর দেখিলে পিতার হৃদয়ে আtনন্দ অীর ধরে না । অামি যখনই চিন্তা করি তখনই দেখিতে পাই, তাহার সমস্ত দিন কেবল আমার মঙ্গল চিন্তাতেই অতিবাহিত হয় । আমাকে আহার করিতে দেন মঙ্গলের জন্য, আহার করিতে নিষেধও করেন মঙ্গলের জন্য, দণ্ড দেন মঙ্গলের জন্য, পুরস্কার দেন মঙ্গলের জন্য। আমার প্রতি যাহা কিছু করিতে দেখি সকলেরই উদ্দেশ্য কেবল আমার মঙ্গল । আমার আtহারের নিয়ম, অামার শয্যার নিয়ম, আমার বস্ত্রের নিয়ম, যখন পিতাকে এই সকল নিয়ম কৰ্ত্তারূপে সন্মুখে দেখিতে পাই, তখন “ সমস্ত মঙ্গলের আধার সেই পরম পিতাকে আর না বুঝিয়া থাকিতে পারি না । আবার পিতাকে ছাড়িয়া খুল্লতাত, জ্যেষ্ঠ তাত প্রভৃতির নিকটে গেলে আরও নুতনরূপে র্তাহার প্রেমের সংবাদ পাই। মাতৃস্বস, পিতৃম্বস, ভ্রাতা ভগিনী যাহার নিকটে যাই, ভঁহারই মুখজ্যোতিতে সেই সত্য সুন্দর মঙ্গল পুৰুষকে দেখিতে পাই। উছদিগের স্নেহমাখা সম্বোধন, স্নেহমাথা দৃষ্টি, স্নেহমাখ আলিঙ্গন ও মুখচুম্বন প্রভৃতি যেমন অকৃত্রিম মনোহর, তেমনই সেই পরম পিতার পুরস্ক। এই সকল মুখের পরিবার কোথা হইতে আসিল ? কে এমন,ক্ষুধের পরিবার মধ্যে ཨ་ལྟt:ཅཤུ་རྩ་