পাতা:ধর্ম্ম বিজ্ঞান বীজ.pdf/১০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

{ ఏt } প্রথমাবস্থায় আমাদিগের এ সকল সম্পদ কিছুই ছিল না । এই পৃথিবীতে আসিবার পূর্বে এক জন জ্ঞানবান্‌ পুৰুষ হইতে আমরা এই সকল প্রাপ্ত হইয়াছি, এবং এই সকল সম্পদ লইর এই অজ্ঞাত পৃথিবীতে আসিয়াছি। পৃথিবীতে আসিলে আমাদিগের এ সকল সামগ্রীর প্রয়োজন হুইবে, ইছা বিবেচনা করিবার কেহ না থাকিলে কি প্রকারে আমরা এ সকল লাভ করিলাম ? বিবেচনা ব্যতীত উপযুক্ত বস্তু প্রাপ্ত হওয়া যায় না কিন্তু বিবেচনা কাহার ? বিবেচন। কখন শূন্য হইতে আসিতে পারে না, তাছার পাত্র থাকা অবশ্যক । আবার যখন গর্ভাশয়ের কার্ষ্যপ্রণালী অনুসন্ধান করি, তখন ঈশ্বরের জীবন্ত সভা স্বম্পষ্ট দেখিতে পাই । যে রূপে গর্ভ সংস্থিত হয়,যে রূপে তাহ পুষ্ট হয়, যে রূপে শারীরিক উপাদানসকল সংগৃহীত হয়, যে রূপে রক্ষিত ও সজীৰ হয়, তাছা ভাবিলে শরীর কণ্টকিত হইয় উঠে, হৃদয় ভক্তিরসে প্লাবিত হইয়া যায়। ক্রণের অপহার, ক্রণের অবস্থামোপযোগী আবাস, তাছার শরীর পৈণষণোপযোগা বায়ু, ঘাছ প্রয়োজন কিছুরই অভাব দেখা যায় না । .কোথা হইতে সেই অভাব সকল পূর্ণ হয়, কে তাছার উপযোগিতা নিশ্চয় করে, কি অভাৰনীয় কৌশলে অতি সুশৃঙ্খলন্ধপে কাৰ্য্য সকল সম্পন্ন হয়, তাছী চিন্তার, অজীত । সেই অলপ্তজ্ঞাম ও অনন্তশক্তির আধ্যুর ঈশ্বর ভিন্ন কি এ