বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:ধর্ম্ম বিজ্ঞান বীজ.pdf/১৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ०० ) এই জন্য শুমুৱা প্রথমটাকে শাখা দ্বিতীয়টাকে উপশাখ বলিয়াছি। ;#উপরে ধর্থের যে সকল লক্ষণ প্রদর্শিত হইল, যদিও উহ! পৃথক পৃথক ভাবে নির্দিষ্ট হইয়াছে, তথাপি উহার মূলানুসন্ধান করিলে একতা পাওয়া যাইবে সন্দেহ নাই। যে কাৰ্য্য দ্বার। মনুষ্যকে কৃতজ্ঞ বলিয়া জানিতে পারা যায়, তাহ। তাহার দায়িত্ব হইতে ভিন্ন নহে । আবার স্বাহার জন্য মনুষ্য দায়ী, তাহ তাহার প্রকৃতিমূলক হওয়া আবশ্যক এবং সেই প্রকৃতির আদর্শ ঈশ্বর না হইলেও চলে না । ঈশ্বর যাহার আদর্শ তাহার নেতৃত্ব ও কর্তৃত্ব র্তাহারই হস্তে বিন্যস্ত থাকা উচিত। যাহার নেতা ঈশ্বর, তাহ প্রেম পূর্ণ হইয়া কিরূপ স্বগীয় শোনার আকর হয়, সাধক ! তুমি নিজে তাহা বিবেচনা করিও । একবার মাত্র সেই সুন্দর ছবিটা আপন হৃদয়ের সম্মুখে ধরিয়া দেখিও কিরূপ দেখায় । এখন অতি সুন্দর রূপে বুঝা যাইতেছে যে, ঐ সকল সাধারণ ধৰ্ম্মলক্ষণের মূল একতাপূর্ণ এবং প্রকৃত্তিমূলক না হইয়া পারে না। কিন্তু যদিও ইছাদিগের পরস্পরে ঐক্য আছে, তথাপি ইহাদের সকল অংশ লইয়া বিচার অল্পী স্বাস সাধ্য নহে। এ জন্য আমরা পঞ্চতম, লক্ষণটি মূল করিয়া ধর্শ্বের বিভাগসকল নিশ্চয় করিতে প্রৱন্ত হইলাম।