বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:ধর্ম্ম বিজ্ঞান বীজ.pdf/১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( 8 ) যাহার নিকট বলিলাম, তিনি কি বুঝিলেন ? তিনি বুঝিলেন, উল্লিখিত বস্তুতে আমার কর্তৃত্ব আছে। আমি ইচ্ছাপূর্বক ঐ বস্তুট কর্ষ্যে প্রয়োগ করিতে পারি। অতএব যাহার দেহের প্রতি কর্তৃত্ব নাই, আমার দেছ বলিয়া বোধ নাই, তেমন ধাতু, প্রস্তর, বৃক্ষ, লতাদি দেহী হইতে পারিল না । যাহা হউক, ভৌতিক পরমাণু সকল, আত্মা ও মন প্রভৃতিই যে জগতের মূল উপাদান তাছা নিশ্চিত । ভৌতিক পরমাণু সকল নিয়মিত হইয়াই জগতের আকার প্রাপ্ত হইয়াছে। সুতরাং সমুদায় জাগতিক কাৰ্য্য নিয়মের অধীন। নিয়ম ব্যতীত কোন ঘটনাই ঘটতে পারে না । জগতের যত বিষয় বিদ্যমান, তাছার প্রত্যেক বিষয়ের মূলে নিয়ম আছে এ কথা সৰ্ব্ববাদী সম্মত। কেননা প্রসিদ্ধ জড়ত্তত্ত্ববিৎ পণ্ডিতগণ এই মত অকাট্য বলিয়া স্বীকার করিয়াছেন ; এবং নানাবিধ প্রমাণ প্রয়োগ করিয়া ইছার দৃঢ়তা সংস্থাপন করিবার চেষ্টা করিয়াছেন। তাছার চেষ্টা কৰুন বা না কৰুন, এমত যে অতিশয় দৃঢ় তাহার অঙ্গর সন্দেছ নাই" এ বিষয়ে প্রসিদ্ধ ফরাসিস পণ্ডিত কোমত যে সকল কথা বলিয়াছেন, তাছা নিম্নে প্রদর্শিত क्लद्वेश्व्न ! কোমত বলেন, জড়তত্ত্ব নির্বাচন করিতে মনুষ্য সমাজে তিন প্রকার ব্যাখ্যা প্রচলিত আছে। প্রথম, পৌরাণিক, আধ্যাত্মিক বু৷ ইচ্ছামূলক। দ্বিতীয়, দার্শনিক