পাতা:ধর্ম্ম বিজ্ঞান বীজ.pdf/২২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( موارئ ' ) করতে হইবে। যে ভেংগের যত টুকু প্রয়োজন ইক্রিয়গণকে যত্ন পুৰ্ব্বক তাহার সীমান্তে রাখিবে, সীমার বাহিরে" যাইহ্নে দিবে না । এইরূপ সীমার অত্যন্তরে অবস্থিতি স্বাহাতে ঃশ্বাস প্রশ্বাসের ন্যায় সহজ সাধ্য হইতে পারে, তাহার উপায় বিধান করা প্রয়োজনীয়। যত দিন এই ব্যাপার সহজ ভাবে পরিণত না হইবে, তত দিন পতনের সম্ভাবনা মনে রাখিয়া চলিতে হইবে *। - মন –পূৰ্ব্বে ষে সকল ইন্দ্রিয়ের উল্লেখ করা হইয়াছে, এই সকল ইন্দ্রিয়ের প্রবর্তৃক মন + । মনের প্রবৃত্তি ভিন্ন ইন্দ্রিয় গণ স্বতঃ কিছুই করিতে পারে না । মনকে বশীভূত করিতে

  • কেহ কেহ আপত্তি করিতে পারেন যে পূৰ্ব্বে বলা হইয়াছে, প্রকৃতিমূলক কাৰ্য্য ধৰ্ম্ম । ইন্দ্রিয়গণও প্রকৃতি সন্থত । সেই প্রকৃতিসদ্ভূত ইভ্রিয়ের সংযমে প্রয়োজন কি, এবং মনুষ্য প্রকৃতির উপরেই বা শক্তি প্রকাশ করিবে কিরূপে ইহার উত্তর এই, প্রকৃতি যে ধৰ্ম্ম তাহ৷ সত্য এবং প্রকৃতি যে অন্ধ তাহাও সত্য ; মনুষ্য যে স্বাধীন ইহাও সত্য । মনুষ্য প্রকৃতির উপরে কর্তৃত্ব সংস্থাপন করে বলিয়াই স্বাধীন, ইহা পূৰ্ব্বে বলা গিয়াছে। সুতরাং এস্থলে প্রকৃতি প্রকৃতি অনুসারে নিয়মিত হইতেছে । প্রকৃতি প্রকৃতি ঝুমুম্বারে নিয়মিত হওয়াই যদি ইম্রিয়সংযম হয়, তবে আর উহাতে অপ্রাকৃতিকতা রহিল কোথায় ? இ.

+ প্রাচীন পণ্ডিতগণের মতে সঙ্কল্পবিকল্লাত্মক মন । আমরা মনকে সাধারণভাবে চেতনাশক্তি বলিরাশি সঙ্কল্প ও বিকল্প এই চেতনাশক্তির বৃত্তিবিশেষ । সঙ্কল্প এবং বিকল্পই