পাতা:ধর্ম্ম বিজ্ঞান বীজ.pdf/২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ۵۵ ) তদপেক্ষ কিঞ্চিৎ নিকটসম্বন্ধে সম্বন্ধ হইয়াছিলেন। তৎপর বিজ্ঞানস্থৰ্য্য উদিত হইয়া মনুষ্যদিগকে আলোক দান করিল। তখন মনুষ্য বুঝিল যে নিয়ম ভিন্ন কিছুই ছয় মা । কোমত বলিয়াছেন, নিয়ম ভিন্ন মনুষ্য আর কিছুই জানিতে পারে না, একথা মিথ্যা। কেননা, নিয়ম কাৰ্য্য। কার্য কি কখম কারণ ভিন্ন হইতে পারে? অর্তএব যেমম কাৰ্য্য তেমন কারণ অাছেই আছে ; যেমন নিয়ম, তেমনই নিয়ন্ত আছেই। সুতরাং নিয়মের সঙ্গে সঙ্গে নিয়ন্তাকে বুঝও স্বাভাবিক। কোমতও মিয়স্তা ম বুঝিয়৷ এই শৃঙ্খলাপূর্ণ জগতের কার্য্যে মনোযোগ দিতে সমর্থ ছম নাই । তবে তাছা অপরিজ্ঞেয় বলিয়া চাপ দিয়া রাখিয়াছেন এই মাত্র। যাহা হউক, মনুষ্য যখন দার্শনিকলিগের কম্পিত বন্ধুরতাপূর্ণ সোপান অতিক্রম করে এবং বিজ্ঞানরূপ সমতল প্রশস্ত ক্ষেত্রে পদার্পণ করে, তখনই তাছারা সম্পূর্ণরূপে ঈশ্বরের নিকটবর্তী হয়। বিজ্ঞানই ঈশ্বরের- বিচিত্র বিশ্বমন্দিরের প্রাঙ্গণভূমি। এই ভূমিতে পদার্পণ করিবণমাত্র মনুষ্য বুঝিতে পারে, জগতের সমুদায়ই নিয়মের অধীন। স্বৰ্য স্থষ্টিকাল হইতে শূন্য আকাশে ঝুলিয়৷ রছিয়াছে, নিয়মে। পৃথিবী প্রতিনিয়ত সেই স্বৰ্য্যমণ্ডল প্রদক্ষিণ করিয়া বেড়াইতেছে, নিয়মে। চন্দ্র সেই স্বর্য ও পৃথিবীর মধ্য দিয়া পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করিতেছে, নিয়মে। . বিদ্যুৎ নির্ঘোষিত হয়, নিয়মে।