পাতা:ধর্ম্ম বিজ্ঞান বীজ.pdf/২৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ১১১ ) ধtহার ইচ্ছামাত্র এই বিশ্ব রাজ্যের সৃষ্টিস্থিতি হইতেছে, র্তাহার কৃপা থাকিলে, তাহার স্নেহ দৃষ্টি থাকিলেও কি কখন অভাব আসিতে পারে ? সুতরাং ইহা বলা যাইতে পারে, যাহার ঈশ্বর যুছেন, তাহার সকল আছে, আর যাহার ঈশ্বর नाई, डांशद्र किछूहे नाई। প্রীতি বা প্রেম । প্রীতির অর্থ তৃপ্তি অথবা ভালবাসা । বস্তুর রমণীয়ত, বস্তুর রসালতী ও বস্তুর সোঁকুমাৰ্য্য প্রভৃতি গুণ হইতেই প্রীতির উদয় ও পরিপাক হয়। সুতরাং উহা সমীপবৰ্ত্তিত্ব কিম্বা দর্শনের বিষয়। কিন্তু শ্রীতি ও পাঠেও ঐ সকল গুণ কিয়ং পরিমাণে অনুমিত হইতে পারে। এজন্য বিশ্বাসের পরেই প্রত্যুষের স্বর্যালোকের ন্যায় অস্তিক্ষীণপ্রভা প্রীতি সঞ্চারিত হইতে থাকে ; এবং ব্যাকুলত, দীনতা ও অনুরাগ প্রভৃতিকে অনুপ্রাণিক্ত করিতে করিতে ঐ সকল বৃত্তির সহিত অনুস্থত হইয়া ক্রমে ক্রমে দর্শনে গিয়া পরিপাক প্রাপ্ত হয়। যে বস্তু দেখিয়াছি, তাহার রমণীয়তা যথোচিতরূপে সুপ্তি সাধন করে, কিছু মাত্র অবশিষ্ট্র রাখে না । • সাহা দেখি নাই কিন্তু শুনিয়াছি, তাহার রমণীয়তা হৃদয়ঙ্গম হয় ; কিন্তু হৃদয়ে গাঢ়রপে মুদ্রিত হইতে পারে না। যাহার আস্বাদ পাইয়াছি, তাহার রসালতা গাঢ়রপে লোভ জন্মায় ; আর