বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:ধর্ম্ম বিজ্ঞান বীজ.pdf/৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( 8 ) থাকিলে জীবন শূন্যভাব ধারণ করে, তখনই উহার নামের প্রয়োজন হুইয়াছিল, এবং তখন হইতে ক্রমে র্তাছার অনন্ত শক্তির পরিচায়ক অনন্ত নাম জগতে ব্যাপ্ত হইল । ঈশ্বরের কোন ভৌতিক আকার নাই, ঈশ্বর নিরাকার। ঈশ্বরকে নিরাকার বলিলে ইহা বুঝায় না যে ভঁছার কিছুই নাই। র্তাহার যাছা আছে, তাছাই সমস্ত জগতের মূল কারণ, কিন্তু উহা ইন্দ্রিয়গণের অবিষয়ীভূত। ভৌতিক বস্তু বা স্থষ্ট বস্তুর প্রতিই ইন্দ্রিয়গণের অধিকার । স্থষ্টির অতীত বস্তুর প্রতি ইন্দ্রিয়ের কর্তৃত্ব চলে না * । ঈশ্বর সকলের অষ্টা, তিনি স্বফ্ট নছেন ; সুতরাং তিনি স্থষ্টির অতীত। স্বষ্টির অতীত ঈশ্বর ভিন্ন আর কিছুই নাই ; এই জন্য র্তাহার নিকটে ইন্দ্রিয়দিগেরও কোন ক্ষমতা নাই । ইন্দ্রিয় আমাদিগের জ্ঞান লাভের প্রধান উপায় । যে স্থানে ইন্দ্রিয়ের কোন অধিকার নাই, সে স্থানে আমাদিগের জ্ঞানও অচল । তবে কি আমরা ঈশ্বরকে অনুভব করিতে অনধিকারী ? চিন্তা করিলে প্রতীত হইবে যে আমর তাহাকে না অনুভব করিয়াই থাকিতে পারি না। জ্ঞান বাহ্য জগতে কাৰ্য্য করিতে গিয়া যেমন ইন্দ্রিয়দিগের মুখ+ পেক্ষ করে, অন্তর্জগতেও তাছাকে তাহাই করিতে হয় - "শতি নের্তীতে মেষ্ট্ৰীতি শেষিতং যৎ পরং পৃদং। . নিরাকৰ্ত্ত মশক্ষাৎ टज्ञाछौङि इश्थौ ङब ॥”